ভূমিকা
আমাদের দেশে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পাশের পর অনেকেই নিজের ভবিষত ক্যারিয়ার নিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেন না। কোন দিকে পড়াশুনা করবে, কীভাবে নিজের জীবনকে সাজাবেন সেটা নিয়ে একরকম দিধাদ্বন্দ্বে থাকেন। বিশেষভাবে আমাদের বর্তমান প্রজন্ম নানারকম দোলাচলে থাকে কোন দিকে পড়াশুনা করে নিজে প্রতিষ্ঠা লাভ করবে? আমরা জানি যে মাধ্যমিক বা উচ্চ মাধ্যমিকের পর অনেকে একাডেমিক শিক্ষা গ্রহণ করে আরো উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণে আগ্রহী ভালো কর্মসংস্থানের জন্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্ব্বোচ্চ ডিগ্রি গ্রহণ করতে এগিয়ে যায় অনেকে। তার পরিবারের সামর্থ থাকুক বা না থাকুক বা তার ইচ্ছা থাকুক বা না থাকুক তাকে বিশ্ববিদ্যালয় পড়তে হবে। কেননা তার সহপাঠী সকলেই বিশ্ববিদ্যালয় পড়বে, অনেক বড় চাকুরি করবে, দেশের নামী-দামী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হবে, দেশ পরিচালনায় অংশগ্রহণ করবে সে কেন পিছিয়ে পড়বে। আসলে সবাই একডেমিক উচ্চ শিক্ষা গ্রহণ করে এভাবে তরতর করে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না। বর্তমান কর্মসংস্থানের তীব্র সংকটে বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ ডিগ্রি নিয়ে লক্ষ লক্ষ শিক্ষিত বেকার জন্ম নিচ্ছে প্রতিবছর। তারা সমাজে ও পরিবারে বোঝা হয়ে আছে। তাদের কর্মস্থান নেই, মর্যাদা নেই, না পরিবারে না সমাজে। কর্মসংস্থান থাকলেও শিক্ষা অনুযায়ী পদে কাজ নেই। এতে হতাশা নিয়ে জীবন কাটাচ্ছে। শুধু একটি চিত্র যদি দেখি যে গত ৪১তম বিসিএস পরীক্ষাতে আবেদন করেছে ৪ লাখ ৭৫ হাজার প্রার্থী। অথচ গত ২৭ নভেম্বর ২০২০ খ্রিস্টাব্দ পিএসসি বিজ্ঞাপন অনুসারে ৪১তম বিসিএস ২ হাজার ১৩৫জনকে নিয়োগ দেয়ার জন্য সার্কুলার দেয়া হয়। এতে দেখা যাচ্ছে বিসিএস পরীক্ষাতে একটি পদের জন্য ২২২জনের অধিক আবেদন করেছেন। এই তীব্র প্রতিযোগিতায় টিকে চাকুরি পাওয়া যেন সোনার হরিণ। বাকী আবেদনকারীরা কী করবে? তাদের কী কোনো কর্মসংস্থান হবে?
অন্যদিকে কারিগরি প্রশিক্ষণ পেশাভিত্তিক শিক্ষা যা কায়িকশ্রম ভিত্তিক শিক্ষা। কারিগরি শিক্ষা গ্রহণ করে একজন টেকনেশিয়ান, প্লাম্বার, মেকানিক, ইলেক্ট্রিশিয়ান, অটোমোবাইল মেকানিক ইত্যাদিতে দক্ষ হাতে পরিণত হচ্ছে। কারিগরি কোর্স সমাপ্তির সাথে সাথে কর্মসংস্থানে প্রবেশ করে পরিবারে হাল ধরে অনেকে দিব্যি সুখে শান্তিতে সংসার করছে। সমাজ তাদের উপার্জনে নানাভাবে উপকার পাচ্ছে।উপার্জনকারী হিসেবে দেশ গঠনে বিশেষ অবদান রেখেই চলছে কারিগরি শিক্ষা গ্রহণ করে। শুধু তাই নয় বিদেশে গিয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে দেশে পাঠাচ্ছে। এই প্রবন্ধে মূলতঃ বর্তমান যুবসমাজের শিক্ষার কোন দিকে যাওয়া উচিত সে বিষয়ে অবতাড়না মাত্র। তবে এই লেখাতে আমি শিক্ষার কোনো একটি ধারাকে সরাসরি সুপারিশ করছি না। যুবসমাজ যাতে নিজেই জীবনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে সে জন্য আলোকপাত করা।
প্রাতিষ্ঠানিক বা একাডেমিক শিক্ষা কী?
দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন বিষয়ে উচ্চশিক্ষা যা ¯œাতক, মাষ্টার্স, এমফিল ও পিএইচডি ডিগ্রি দেয়া হয় মূলত সেটাই একাডেমিক শিক্ষা। একাডেমিক শিক্ষা মূলত তাত্ত্বিক শিক্ষা বা পুঁথিগত শিক্ষাই বেশি দেয়া হয়। মানুষের জ্ঞানের প্রসার ও জ্ঞান বিজ্ঞানের ধারনা প্রদান করা হয়। যেমন- বাংলা, ইংরেজি, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ভুগোল, সমাজবিজ্ঞান, আইন, মনোবিজ্ঞান, হিসাববিজ্ঞান, যুক্তবিদ্যা, পরিসংখ্যান, রসায়ন, চিকিৎসা বিজ্ঞান ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞানার্জন করা যায়। এই জ্ঞান অর্জন করে নামী দামী পদে চাকুরি করার সুযোগ থাকে। শিক্ষক, ডাক্তার, প্রকৌশল, ব্যাংকার, আইনজীবিসহ বিসিএস পরীক্ষা দিয়ে সরকারি চাকুরি করার সুযোগ সৃষ্টি হয়।
কারিগরি শিক্ষা কী?
কারিগরি শিক্ষা বলতে বিভিন্ন ট্রেড ভিত্তিক সুনির্দ্দিষ্ট শিল্প প্রতিষ্ঠানের উপযোগী শিক্ষা ও প্রশিক্ষণকে বুঝায়। তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই কারিগরি শিক্ষা প্রদান করা হয়। পেশাভিত্তিক বিষয় নিয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে দক্ষ কারিগর গড়ে ওঠা। যেমন মেকানিক, প্লাম্বিং, অটোমোবাইল মেকানিক, ইলেক্ট্রিকাল, ইলেক্ট্রনিক, ওয়েল্ডিং, কার্পেন্ট্রি, সেলাই ইত্যাদি শিল্প ভিত্তিক শিক্ষা গ্রহণ করা।
একাডেমিক শিক্ষার সুবিধা ও অসুবিধাঃএকাডেমি শিক্ষার সুবিধা ও অসুবিধা নিয়ে নিম্নে আলোচনা করা হলোঃ
ক) একাডেমি শিক্ষার সুবিধাসমূহঃ
১. শিক্ষার ব্যপক সুযোগঃ একাডেমি শিক্ষায় শিক্ষা লাভের জন্য ব্যপক সুযোগ থাকে। যে বিষয়ে শিক্ষা গ্রহণ করতে চাই সেটা বিস্তারিতভাবে শিক্ষা লাভ কজরা যায়।
২. ক্যারিয়ার সম্ভাবনাঃ এমন কিছু পদ ও কাজ আছে যেখানে বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রিধারীরা কেবল কাজ করতে পারেন। যেমন; মেডিসিন, আইন এবং বিজ্ঞান বিষয়ক পদ।
৩. নিয়োগকর্তার পছন্দ বা অগ্রাধিকার দেয়াঃ বিশে^ এখনো অনেক নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বা নিয়োগকর্তা কাজের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রিধারীদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন। যদিও বর্তমানে কিছু কিছু কারিগরি উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদেরও নিয়োগ করা হয়।
৪. দক্ষতার প্রসারতাঃ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা ছাত্রদের বিশ্লেষণধর্মী চিন্তা ও যোগাযোগ বৃদ্ধি করতে দক্ষতার বাড়ায় ও জ্ঞানের পরিধি প্রসার করে।
খ)একাডেমিক শিক্ষার অসুবিধাঃ
১. কারিগরি দক্ষতার অভাবঃ একাডেমিক শিক্ষার অসুবিধা হল এখানে কারিগরি শিক্ষার কোনো সুযোগ নেই।
২. একাডেমিক শিক্ষা ব্যয়বহুলঃ একাডেমিক শিক্ষা গ্রহণ করতে গেলে অনেক ব্যয়বহুল খরচ করতে হয়। যা অনেককের পক্ষে বহন করা সম্ভব না। অনেক শিক্ষার্থী ঋণ গ্রস্থ হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ত্যাগ করতে বাধ্য হয়।
৩. কাজে ডুবে থাকতে হয়ঃ একাডেমির শিক্ষতে একজনকে ক্লাশ, সেমিনার, গবেষণাসহ নানা কাজে যুক্ত থাকতে হয় বলে অনেক চাপে থাকতে হয়। অনেক শিক্ষার্থীকে নিজের খরচের জন্য কাজ করে চালাতে হয়।
৪. সময় সাপেক্ষঃ বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিগ্রি করতে কমপক্ষে চার বছর লাগে। তারপর মাষ্টার্স, এমফিল ও পিএইচডি করলে আরো অনেক বছর লেগে যায়। এতে অনেকে হতাশা হয়ে পড়েন।
কারিগরি শিক্ষার সুবিধা ও অসুবিধাঃ কারিগরি শিক্ষার সুবিধা ও অসুবিধা নি¤েœ অলোচনা করা হলোঃ
ক)কারিগরি শিক্ষার সুবিধাসমূহঃ
১. ব্যবহারিক অভিজ্ঞতা পাওয়াঃ কারিগরি শিক্ষা গ্রহণ করলে ব্যবহারিক অভিজ্ঞতা অর্জন করা যায়। এই অভিজ্ঞতা বাস্তব জীবনে কাজে লাগে বেশি। কারিগরি কোর্স প্রণয়ন করা হয় বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানের নেতৃবৃন্দের সাথে যুক্ত হয়ে কাজ করার সুযোগ করে দেয়। এতে অনেক দক্ষতা বাড়ানো যায়।
২. দ্রুততম সময়ে কর্মসংস্থানঃ কারিগরি শিক্ষা যে কোনো ডিগ্রি গ্রহণের চেয়ে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে শেষ হয়। এবং কারিগরি শিক্ষ কম খরচেও সম্ভবপর। কারিগরি শিক্ষা স্বল্পতম সময় হলেও কোনো ভাবেই গূণগতমান কম হয় না। এই শিক্ষায় তাৎক্ষণিকভাবে কর্মক্ষেত্রে যোগদানের জন্য সহজেই সনদপ্রাপ্ত হয়।
৩. বিশেষ প্রশিক্ষণঃ কারিগরি শিক্ষা নিজ প্রতিষ্ঠানেই নিজেকে বিশেষজ্ঞ করে গড়ে তোলা যায়। একাডেমিক শিক্ষায় স্নাতক হয়ে প্রশিক্ষণ পেয়ে কাজ করা যায় অন্যদিকে কারিগরি শিক্ষাতে প্রশিক্ষণ শেষেই তাৎক্ষণিক চাকরি শুরু করা যায়।
৪. অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেইঃ কারিগরির ক্ষেত্রে ধরে নেয়া হয় যে একজন পাশকৃত ব্যক্তি কাজের জন্য প্রস্তুত অন্যদিকে একাডেমিক শিক্ষার ক্ষেত্রে পরীক্ষা দিয়ে চাকুরি পেতে হয়।
৫. গতিশীল পরিবেশে শিক্ষাঃ কারিগরির ক্ষেত্রে বিশে^র বিভিন্ন দেশ থেকে কর্মী নিয়োগ দেয়া হয় বলে বিভিন্ন সংস্কৃতির মানুষের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ আসে। বহুসংস্কৃতির সম্মীলনে সৃজনশীলতা যেমন বাড়ে তেমনি কাজের গতিও অনেক বৃদ্ধি পায়।
খ)কারিগরি শিক্ষার অসুবিধাসমূহঃ
১. সীমিত সুযোগঃ কারিগরি শিক্ষায় দক্ষতা লাভের ক্ষেত্রে সীমিত পরিসর। এজন্য কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রেও সীমিত সুযোগ থাকে। একক ধারায় কারিকুলামে প্রশিক্ষণ পেয়ে শুধুমাত্র সেখানেই কাজ করতে হয়।
২. সীমিত একাডেমিক শিক্ষাঃ একাডেমিক শিক্ষার অংশ কারিগরি শিক্ষাতে সিলেবাসের অর্ন্তভুক্ত হলেও সম্পূর্ণ শিক্ষা লাভের সুযোগ কম। থিওরি বিষয়ে সামান্যই আলোচনা থাকে বিশেষভাবে মেকানিক, বিউটিশিয়ান অথবা অনুরূপ কাজে।
কারিগরি না একাডেমি কোন শিক্ষা সবচেয়ে উত্তম?
উপরের আলোচনা থেকে বুঝতে পারি যে কোনো শিক্ষা সর্বাপেক্ষা শ্রেষ্ঠ শিক্ষা বলতে কিছু নেই। কারিগরি ও একাডেমিক উভয় শিক্ষারই সুবিধা-অসুবিধা ও সুযোগ-সীমবদ্ধতা আছে। আজকাল অনেক কারিগরি প্রতিষ্ঠান উচ্চশিক্ষা প্রদান করে থাকে। যে সকল স্নাতকগণ ডিপ্লোমা ও অভিজ্ঞতা নিয়ে বের হন তাদের কাজ পেতে কোনো সমস্যা হয় না। সুতরাং বিশেষায়িত শিক্ষা অনেক সময় কর্মসংস্থানের সুযোগ সীমাবদ্ধ করে দেয়। আমাদের সমাজে একটি বিষয় লক্ষণীয় যে কোনো সন্তান পড়ালেখায় খারাপ হলে তাকে কারিগরিতে ভর্তি করে দেয়া হয়। এই যে চাপিয়ে দেয়া শিক্ষা এতে তার মনের জোর কম থাকে। অনেক সময় কারিগরি শিক্ষাতেও সে ভালো করতে পারে না। কারিগরি শিক্ষাকে বর্তমানে সারাবিশ্বে যেমন গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে তেমনি বাংলাদেশ সরকার বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে প্রশিক্ষণ প্রদান করছে যুব সমাজকে। দক্ষ হাত থাকলে বেকারত্ব যেমন দূর হবে অন্যদিকে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে বড় ভূমিকা পালন করতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সহজে চাকুরি পাওয়া উপার্জনক্ষম হয়ে ওঠার কারণে জনপ্রিয় হচ্ছে কারিগরি শিক্ষা।
অন্যদিকে একাডেমিক বা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা জ্ঞানের বিশালতা এনে দেয় একজনকে। স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করলে চাকুরি পথ প্রশস্ত থাকে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রি নিয়ে অনেকে কোনো কাজে যোগদান করতে পারছে না অভিজ্ঞতার অভাবে। বর্তমানে বাংলাদেশে শিক্ষিত বেকার বেড়েই চলছে। স্বল্প বেতনে উচ্চ শিক্ষিত যুবকেরা কাজ করতে বাধ্য হচ্ছে। লক্ষ লক্ষ শিক্ষিত বেকার সৃষ্টি না করে কারিগরি শিক্ষা গ্রহণ করলে তারা বেকার জনগোষ্ঠী পরিণত হত না। দেশে মানহীন অনেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠছে যা সঠিক মানুষ হিসেবে গড়ে ওঠতে প্রতিবন্ধকতা বলে আমি মনে করি।
উপসংহার
স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য ও কর্মসংস্থান নিশ্চিতের জন্য লেখাপড়ার পাশাপাশি কারিগরি প্রশিক্ষণের দিকে আমাদের এগিয়ে আসতে হবে। দেশের কারিগরি শিক্ষাকে আরো মানসম্মত করে গড়ে তোলতে হবে। এক্ষেত্রে সরকারি উদ্যোগের সাথে বেসরকারি উদ্যোগের জরুরী। দেশের মানব সম্পদকে বহুলভাবে ব্যবহার করে দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে অবদান রাখার পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। চীন, তাইয়ান, মালয়েশিয়াসহ অন্যান্য উৎপাদনমুখী দেশের নীতিকে অনুসরণ করে কারিগরি শিক্ষাকেও উৎপাদনমুখী করার পদক্ষেপ নিলে দেশে বেকারত্বের হার কমে যাবে বলে আমার বিশ্বাস। বিশ্ববিদ্যালয় একাডেমিক শিক্ষার উপর নির্ভরশীল না হয়ে দক্ষ জনশক্তির দিকে শিক্ষাকে পরিচালিত করতে হবে। তাতেই দেশ ও জাতি উন্নয়নের শিখওে আসীন হবে।
‘প্রমোদ মানকিন- আমার কিছু স্মৃতি।। মিঠুন রাকসাম’
: ২০০৭ সাল ঢাকা শহরের দুই ওয়ানগালা ঢাকা ওয়ানগালা দুভাগ হয়ে......বিস্তারিত
-
প্রমোদ মানকিন- আমার কিছু স্মৃতি।। মিঠুন রাকসাম
: ২০০৭ সাল ঢাকা শহরের দুই ওয়ানগালা ঢাকা ওয়ানগালা দুভাগ হয়ে...
-
স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২৪ লাভ করায় অরন্য চিরানকে সংবর্ধনা
: দেশের সর্বোচ্চ জাতীয় বেসামরিক পুরস্কার ‘স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২৪ লাভ করায় অরন্য...
-
তর্পণ ঘাগ্রার একগুচ্ছ গারো লোকছড়া
: 1 Do.o wakki-chongprot. Susumimani mimang kam.o, Wak mat.chu ra.sotana. Bijak-songa...
-
শরৎ ম্রং-এর প্রথম উপন্যাস-শুধু তোমার জন্য
: প্রকাশিত হয়েছে কবি ও গল্পকার শরৎ ম্রং-এর প্রথম উপন্যাস-শুধু তোমার...
-
সেকালের জলছত্র ও গারোদের উত্থান।। মোহন লাল দাস
: সুপ্রিয় পাঠক সবাইকে প্রীতি ও শুভেচ্ছা। আজ থেকে ষাট উর্ধ্ব...
-
গারো লেখক অভিধান : মিঠুন রাকসাম (Mithun Raksam)
: Mithun Raksam He was born on December 25, 1983 in...
‘প্রমোদ মানকিন- আমার কিছু স্মৃতি।। মিঠুন রাকসাম’
: ২০০৭ সাল ঢাকা শহরের দুই ওয়ানগালা ঢাকা ওয়ানগালা দুভাগ হয়ে......বিস্তারিত
‘প্রমোদ মানকিন- আমার কিছু স্মৃতি।। মিঠুন রাকসাম’
: ২০০৭ সাল ঢাকা শহরের দুই ওয়ানগালা ঢাকা ওয়ানগালা দুভাগ হয়ে......বিস্তারিত