» সাহিত্য
প্রকাশ হতে যাচ্ছে কবি মতেন্দ্র মানখিনের নির্বাচিত কবিতার বই ‘কবিতা সংগ্রহ’
মতেন্দ্র মানখিন গারো জাতিসত্তার বিশিষ্ট কবি, গীতিকার এবং প্রাবন্ধিক। জন্ম ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দের ৩ জানুয়ারি। বাসাস্থান ছায়াকানন, নয়াপাড়া। ডাকঘর – ঘোষগাঁও, উপজেলা- ধোবাউড়া, জেলা- ময়মনসিংহ। মতেন্দ্র মানখিন কবি হিসেবেই অত্যধিক পরিচিত। তিনি গারো ভাষায় কালজয়ী ‘ বাঙআ জাবুচ্চিম দুখনি সাগাল বালজ্রুয়ে’......বিস্তারিত
ওরা এখনো খুঁজে ফেরে ।। দেবেশ রেমা
ওরা এখনো খুঁজে ফেরে ওরা এখনও খুঁজে ফেরে, ত্রিশ লক্ষ মানুষের রক্ত চুষে চুষে এখনও ক্ষান্ত হয়নি। শান্ত হয়নি ওদের শোষন নির্যাতনের বুভুক্ষু অন্তর। নেকড়ে-বাঘের লোলপ দৃষ্টি হিংস্র থাবা, রক্তাক্ত রাক্ষুসী মুখ গ্রাস করতে চায়, লুটে নিতে চায় এখনও আমার......বিস্তারিত
অনুবাদ ।। বাধ্যতার সুফল ।। আংকেল আর্থার
ধরুন আপনি খুব দ্রুত গতিতে গাড়ি চালাচ্ছেন। তা দেখে একজন ট্রাফিক পুলিশ দূর থেকে আপনাকে থামতে বললেন। ঐ মূহূর্তে একজন দক্ষ্য চালক হিসেবে আপনার থামার কথা। কিন্তু রাগ করে বা জেদ বসত দুর কি হবে গাড়ি চলন্ত অবস্থায় আছে এখন......বিস্তারিত
প্রণব নকরেক’র দুটি কবিতা
ধ্রুপদী প্রেম সাগর উপসাগর থেকে মহাসাগর মহাদেশ থেকে মহাদেশ সর্বত্র ছড়িয়ে যাক গণতন্ত্র সমাজতন্ত্র কিংবা রাজতন্ত্র শুধু বজায় থাকুক আমার তোমার সীমায় একনায়কতন্ত্র । কোন চুক্তি নয় চাই যুদ্ধ সামরিক কিংবা অর্থনৈতিক আগ্রাসন জোট নয় প্রতিহত করব একা তোমার মেরু......বিস্তারিত
সদ্য লেখা দুটি কবিতা।। মতেন্দ্র মানখিন
নতুন সকাল চাই আজ যেভাবে কেটে যাচ্ছে যাক কাল নতুন সকাল চাই মৃত্যুভয়- অন্ধকার কেটে আশার আলো চাই। দূর হোক মলিনতা-বিষাদ নেমে আসুক পূর্ণিমার চাঁদ যেন গরম ভাতের মত উপচে পড়ে শূন্য থালায়। আর কত হতাশা-আতঙ্ক আর কত......বিস্তারিত
দুটি কবিতা ।। নিগূঢ় ম্রং
মনের যাতনা নিস্তেজ হয়ে, শরীর যখন ন্যুয়ে আয়েশ খুঁজে, ক্লান্তিকর অনুবর্তনে পূর্ণ এই তো আয়োজন! দেহের তৃপ্ত-বাসনা মনের যাতনা। নত মাথা চেষ্টা করে আধ্যাতিক অনুপ্রার্থনা। পিপাসিত মন, হাজারটা কামনায় হেলে পড়ে, ভেঙে পড়ে কামনার যন্ত্র। ঘুমরোগের সংস্পর্শে ওঁৎ পেতে থাকে......বিস্তারিত
বিদেশি সাহিত্য ।। সাইকেলের জন্য গর্ত ।। ভাষান্তর : মানুয়েল চাম্বুগং
আপনি কি কখনও শুনেছেন সাইকেলের জন্য কোনো মানুষকে গর্ত কুড়তে? তবে হ্যাঁ সত্যিই সানি নামক বালকটি সাইকেলের আশায় মাথার ঘাম পায়ে ফেলে গর্ত কুড়েছিল। আপনি হয়তো মনে মনে বলছেন গর্ত কুড়েও সে যদি সাইকেল পেয়ে থাকে তবে সেটি হবে অব্যবহৃত......বিস্তারিত
আবিমা টেলকির স্মরণে ।। নিগূঢ় ম্রং
টেলকির মাটিতে পুঁতে দিচ্ছে পুঁড়া মাটির আস্তরণ- ইট সুরকি, সিমেন্ট আর বালুতে বনের ভিতর প্রাচীর তুলে প্রকৃতি এবং পূজারী ধ্বংস করছে, যেখানে সকাল হলেই পাখিদের বিচরণ, কুহুকণ্ঠে মাতোয়ারা সেখানে আজ যান্ত্রিক শব্দ বেপরোয়া! করাতে গাছ কাটে কোঁদালে মাটি খুঁড়ে বিকট......বিস্তারিত
কাঁদে ভগবান সংখ্যালঘু।। মতেন্দ্র মানখিন
কাঁদে ভগবান সংখ্যালঘু দুঃখের নীলাভ স্রোতে বিপন্ন মানুষ নির্যাতিত সংখ্যালঘু, আদিবাসী ভয়, অনুভূতিশূণ্য রক্তের মধ্যে কুণ্ডলী পাকায় পুড়ে মন্দির, প্যাগোডা সাঁওতাল আদিবাসীর ঘরবাড়ি ভয়ার্ত বাতাস ছুটে দিগ্বিদিক। মাদল বাজেনা সাঁওতাল পাড়ায় বুকে বাজে দুঃখ ত্রিতাল শোকের মাতম হয় নবান্ন উৎসব......বিস্তারিত
জীবনের যত অম্ল-মধুর স্মৃতি।। সেদিনের কথা-২য় পর্ব।। নীলু রুরাম
ষাট দশকের (১৯৬০) কথা বান্দুরা সেমিনারির দক্ষিণে বান্দুরা বাজার। সেমিনারির পশ্চিমে বয়ে গেছে ইছামতি নদী। এ নদী খুব সম্ভব জয়পাড়ায় প্রবাহিত হয়ে পদ্মায় মিলিত হয়েছে। এ নদীতে এক বিখ্যাত মাছ পাওয়া যেত আমাদের সময়। মাছটি দেখতে ঠিক হালের সরপুতির মত......বিস্তারিত