ভাষাসংগ্রামী, লেখক, বুদ্ধিজীবী আহমদ রফিককে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা প্রদানের জন্য মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর কাছে ১৮জন বুদ্ধিজীবী অনুরোধ বার্তা পাঠিয়েছেন। বর্তমান সময়ের ১৮জন বিশিষ্ট কবি ও লেখকগণসহ বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মুহম্মদ নূরুল হুদার স্বাক্ষরিত আবেদন পত্রে এই অনুরোধ জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা এ আহ্বান জানান। পৃষ্ঠপোষকতা প্রদানে আহ্বানকারী ১৮ লেখক হলেন- শোয়াইব জিবরান, ওবায়েদ আকাশ, আহমাদ মোস্তফা কামাল, রাজীব নূর, শাহনাজ মুন্নী, লোপা মমতাজ, জোবাইদা নাসরিন, কবির হুমায়ূন, আলফ্রেড খোকন, শামীম রেজা, রেজা ঘটক, আফরোজা সোমা, পিয়াস মজিদ, মোজাফফর হোসেন, সাইমন জাকারিয়া, স্বকৃত নোমান, শাহেদ কায়েস ও সরকার আমিন।
বিবৃতিতে তারা জানান, আহমদ রফিক তার জমানো ২০ লাখ টাকা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্রাস্ট করে খরচ করেছেন। তার সন্তানাদি নেই, একা মানুষ। এখন প্রবল আর্থিক কষ্টে পড়েছেন। খুব সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি স্বেচ্ছায় মৃত্যুর আইন চেয়েছেন। আমরা তাঁর এই দাবির সঙ্গে তার বর্তমান অবস্থার সম্পৃক্ততা অনুভব করে বিচলিত বোধ করছেন। তারা বলেন, ভাষাসংগ্রামী, লেখক, বুদ্ধিজীবী আহমদ রফিক অসুস্থ অবস্থায় অসহায় জীবন যাপন করছেন। তিনি আমাদের মহান মনীষী। ভাষা আন্দোলনে প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ করেছেন। বাঙালির প্রতিটি আন্দোলনে তার ভূমিকা ছিল অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। সৃষ্টিশীল লেখা ও গবেষণা ছাড়াও তিনি জাতীয় ক্ষেত্রে অনন্য ভূমিকা পালন করেছেন। বাংলাভাষা, বাংলা সাহিত্যে তার অসামান্য অবদান রয়েছে। তিনি একাধারে কবি, কথাশিল্পী, সাহিত্য-সমাজ-রাজনীতি-বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ে বহু গ্রন্থের লেখক, তিনি রবীন্দ্রতত্ত্বাচার্য।
বিবৃতিতে বলা হয়, পেশায় তিনি একজন ডাক্তার ছিলেন। জীবনভর দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করেছেন। রবীন্দ্র চর্চা কেন্দ্র ট্রাস্ট-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন তিনি। তার অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার, একুশ পদক পেয়েছেন। এ ছাড়াও কলকাতার টেগোর রিসার্চ ইনস্টিটিউট তাকে ‘রবীন্দ্রতত্ত্বাচার্য’ উপাধিতে ভূষিত করেছে।
বিবৃতিদাতারা বলেন, তিনি অত্যন্ত আত্মমর্যাদাসম্পন্ন মানুষ, কোনো অবস্থাতেই ব্যক্তি মানুষের দান-খয়রাত গ্রহণ করতে একেবারেই প্রস্তুত নন। রাষ্ট্রীয় জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার জন্য এই মানুষটিকে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করা একান্ত প্রয়োজন। বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এরই মধ্যে অনেক লেখকের কল্যাণে এগিয়ে এসেছেন। তাই আহমদ রফিককে এককালীন ৩০ লাখ টাকা অনুদান প্রদান করে তার বাকি জীবনটাকে শান্তিপূর্ণ এবং মর্যাদাপূর্ণ করে তোলার জন্য প্রধানমন্ত্রীর সদয় হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এই ১৮ লেখক ও কবি। সূত্র : দৈনিক সমকাল
।। থকবিরিম বার্তা
‘১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার থকবিরিম-এর যুগপূর্তি উৎসব অনুষ্ঠান’
: এক এক করে বার বছরে পদার্পণ করলো গারো সাহিত্যের পত্রিকা ......বিস্তারিত
-
১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার থকবিরিম-এর যুগপূর্তি উৎসব অনুষ্ঠান
: এক এক করে বার বছরে পদার্পণ করলো গারো সাহিত্যের পত্রিকা ...
-
রে রে : হায়রে আমার কাঞ্জিয়া ।। নীলু রুরাম
: সমর সাংমার রেরে নিয়েই শুরু করি তবে একটু আলাদা। আমাদের...
-
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের নিরাপদ ব্যবহার ।। জাডিল মৃ
: এক. সময় স্রোতের সাথে আবাহমান ছুটে চলা প্রযুক্তির উন্নতি, মানব...
-
বর্তমান সময়ের তুমুল জনপ্রিয় শিল্পী দিশন অন্তু রিছিলের জন্মদিন আজ
: বর্তমান সময়ের তুমুল জনপ্রিয় শিল্পী দিশন অন্তু রিছিলের জন্মদিন আজ।...
-
বীর মুক্তিযোদ্ধা দেবতোষ যেত্রা আর নেই
: হালুয়াঘাট উপজেলার ৪নং সদর ইউনিয়নের কালিয়ানীকান্দা গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা পাস্টার...
-
কেনিয়ার কৃষকরা হাতি তাড়াচ্ছে মৌমাছি দিয়ে
: কেনিয়ায় হাতির তাণ্ডব থেকে ফসল রক্ষায় ব্যতিক্রমী উদ্যোগ নিয়েছে কৃষকরা।...
‘১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার থকবিরিম-এর যুগপূর্তি উৎসব অনুষ্ঠান’
: এক এক করে বার বছরে পদার্পণ করলো গারো সাহিত্যের পত্রিকা ......বিস্তারিত
‘১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার থকবিরিম-এর যুগপূর্তি উৎসব অনুষ্ঠান’
: এক এক করে বার বছরে পদার্পণ করলো গারো সাহিত্যের পত্রিকা ......বিস্তারিত