১
আমি যখন ময়মনসিংহে ৮৭-৮৮ সালে ডিগ্রিতে পড়াশুনা করি তখন আমি তখন ব্রক্ষ্মপুত্র নদের চরে বিন পাড়ায় তাদের স্কুলের খণ্ডকালীন টিচার। তখন দেখি যে তাঁরা যুব, ছাত্রছাত্রী, প্রতিবন্ধী, স্টেশন ও বস্তির ছেলেমেয়ে, আন্তঃমণ্ডলী ও আন্তঃধর্র্মীয় সংলাপের জন্য কাজ করে এবং তাদের জন্য প্রচুর সময় দেয় ও তাদের কথা শুনে।
২
ঐ সময় আমাদের এলাকার কয়েকজন ছাত্রী মেট্রিক পাশ করে ভর্তির জন্য ময়মনসিংহে আসলে তাদেরকে তেইজে হাউজে বেড়াতে নিয়ে গেলে বড় বড় কাপে কফি খেতে দিল। বড় বড় কাপে খাওয়ার অভ্যাস না থাকাতে আমরা কেউই শেষ করতে পারলাম না, ব্রা. ফ্রাংক দুষ্টামি করে জিজ্ঞাসা করলো, এই অবশিষ্ট কফিগুলো কি মশা মাছি খাবে? তখন সবাই অবাক বিস্ময়ে দেখলাম ব্রা. গিয়োম সমস্ত কাপের কফিগুলো একসংগে করে খেয়ে ফেললেন, কেননা তিনি অপচয় পছন্দ করেন না।
৩
তেইজে ব্রাদারগণ সারা বছরই দেশের বিভিন্ন স্থানে খ্রিষ্টান ও আদিবাসী যুব ও ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে ছোট ছোট সভা-সেমিনার এবং বছরে একবার সারা দেশের যুব ও ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে বিশ্বাসের তীর্থ যাত্রা করতেন। এই বিশ্বাসের তীর্থ যাত্রায় কিছু কিছু হিন্দু, মুসলিম ও বিদেশি যুব ও ছাত্রছাত্রী এবং প্রতিবন্ধীরাও অংশ গ্রহণ করতো। একবার আমি ও ব্রা. গিউম কুষ্টিয়া ও মেহেরপুর এলাকায় চার্চ অব বাংলাদেশের বিভিন্ন মিশনে যুব সেমিনার করতে যাই। এক মিশন থেকে আরেক মিশনের দূরত্ব ১০/১৩ কিলোমিটার হওয়ায় আমাদের জন্য গরুর গাড়ির ব্যবস্থা করে। সেই গরুর গাড়িতে অর্ধেক রাস্তা যাওয়ার পর রাস্তা খারাপ হওয়াতে গাড়িটি উল্টো যায়। ব্রা. গিউম একটু আঘাত প্রাপ্ত হন, আর তিনি গাড়িতে চড়তে রাজি হলেন না, অগত্যা বাকি পথ বেগেন-বেগেজসহ পায়ে হেঁটেই যেটে হলো।

৭৫ বছরে পা রাখলেন ব্রাদার গিয়োম
৪
ব্রা. গিউম-এর নেতৃত্বেই কয়েকজন মান্দি যুবদের নিয়ে ঢাকা মহানগরীতে মান্দিদের উপর প্রথম জরিপ চালানো হয় এবং আর্মেনিটোলার আর্মেনিয়ান চার্চে ও মোহাম¥দপুরে সেন্ট জোসেফ স্কুলে সেমিনারের মাধ্যমে ঢাকা মহানগরীতে নকমান্দি প্রতিষ্ঠিত হয়। মহানগরীর মান্দি নেতৃবৃন্দ নকমান্দির নাম রেখেছিলেন ” গারো ওয়েলফেয়ার অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট সেন্টার/ এজেন্সি”, কিন্তু ব্রা. গিউম-এর একান্ত প্রচেষ্টায় এই সেন্টারের নাম হয় নকমান্দি।
ব্রা. গিউম-ই আচিক ভাষায় সর্বপ্রথম নকমান্দির নামে ‘নকমান্দিনি চিঠি’ প্রকাশ করেন।
৫
একবার রাজশাহী থেকে বাৎসরিক বিশ্বাসের তীর্থ যাত্রা করে ফেরার সময় আরিচা ফেরিঘাটে ব্রা. গিউম-এর ব্যাগ হারিয়ে যায়। তিনি তাঁর ব্যাগ খোঁজার জন্য ফেরিতে থেকে যান। এক সময় তিনি দেখেন যে, তাঁর জামাকাপড়ই তাঁর কাছে বিক্রি করার জন্য একজন ফেরিওয়ালা নিয়ে এসেছেন। সেই ফেরিওয়ালাকে ধরার পর তাঁর ব্যাগসহ সমস্ত কিছু উদ্ধার হয়।
৬
ব্রা. গিউম-এর নেতৃত্বেই দুর্গাপুর কাওবাড়ির সেরেনজিং দলকে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, কিন্তু দুঃখের বিষয় ফেরার পথে সেরেনজিং দলের ওয়ালজামই ময়মনসিংহে রাত্রি যাপন কালে হার্টএ্যাটাকে মারা যান। পরবর্তীতে ওয়ালজামের মেয়েকে হলিফেমিলি হোস্টেলে রেখে তিনি পড়ান এবং ওয়ালজামের পরিবারকে নিয়মিত খোঁজ খবর নিতেন। ওয়ালজামের মেয়ে বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের টিচার।
৭
১৯৯৩ সালকে জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস ঘোষণা করেন, ময়মনসিংহ ও ঢাকায় ঘটা করে পালনও করা হয়। কিন্তু পরবর্র্তী বছর কেউ কোনো অনুষ্ঠান করেনি। ৯৫ সালে ব্রা. গিউম নটরডেম কলেজের কমিউনিটি সেন্টারে আদিবাসীদের নিয়ে আদিবাসী মিলন দিবস পালন করলেন। আমরা কয়েকজন আদিবাসী যুবক তাকে বললাম আপনাকে আর এই অনুষ্ঠান করতে হবে না, আমরাই করবো। আমরা গঠন করলাম বাংলাদেশ ইন্ডিজিনাস ইয়ুথ এসোসিয়েসন এবং এই ব্যানারে বটমলীতে ৯৬ সালে পালন করলাম আদিবাসী মিলন মেলা। ৯৭ সালে মিরপুর বনফুলে এই ব্যানারে প্রথম জাতিসংঘ ঘোষিত ৯ই আগস্ট ‘আদিবাসী দিবস’ পালন করা হয় ইউএনডিপির কান্ট্রি ডিরেক্টর ডেভিড লক উদ, চাকমা রাজা দেবাশীষ রায় ও স্বর্গীয় সমাজ কল্যাণ প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট প্রমোদ মানকিন এমপিকে নিয়ে।
৮
ব্রা. গিউম তর্পণ ঘাগ্রাকে দায়িত্ব দিলেন আচিক স্কুল দেখাশুনা করা, মান্দিদের সংস্কৃতি চর্চা ও চিকিৎসা, মান্দি ছাত্র-ছাত্রীদের বৃত্তি প্রদান করার। হালুয়াঘাট গাজীরভিটায় তাদের ওয়ানগালায় গেলাম, বেশ ভাল লাগলো। আমি সেখানেই ব্রা. গিউমকে বল্লাম ঢাকায় ওয়ানগালা করতে চাই, তিনি আমাকে খুব উৎসাহিত করলেন। তার এই উৎসাহেই ঢাকাবাসীকে নিয়ে নকমান্দিতে সভা করলাম এবং ফা. কামেলিউস রেমাকে আহবায়ক ও মি. নিপুন সাংমাকে সদস্য সচিব করে ওয়ানগালা উৎযাপন কমিটি গঠন এবং বটমলী স্কুল প্রাংগণে প্রথম ওয়ানগালা ঘটা করে পালন করা হলো ঢাকা মহানগরীতে।
৯
ব্রা. গিউম চাইতেন দালান কোঠার শহরে এসেও যেন মান্দিরা আধ্যাত্মিকতা ভুলে নায়, সেই জন্য ঢাকায় সঞ্জিত দারিং ও চট্টগ্রামে সঞ্জয় দ্রংকে প্রচারক হিসাবে নিয়োগ দান করেন। আর ভাষা ও সংস্কৃতি চর্চার জন্য ঢাকায় মিসেস অবলা পাথাং ও মিস মিনতি আসাক্রাকে নিয়োগ দান করেন। তার দামা ব্যবসা ছিল লসের, ৫০০০/ টাকায় কিনতেন আর বিক্রি করতেন ৫০০/ টাকায়।
১০
নকমান্দিনি চিঠির আচিক সংস্করণ প্রকাশে সাহায্য করতেন অতুল রেমা ও সেবাষ্টিন রেমা। আমি নকমান্দিতে জয়েন করার পর ব্রাদারকে বললাম এবার ঢাকা থেকেই প্রকাশ করবো, তিনি রাজি হলেন, দায়িত্ব নিলেন সুবর্ণ চিসিম কিন্তু শুধু আচিক ভাষা থাকলো না, ঢুকে গেলো বাংলা। এর পরেও অনিয়মিত হলেও এক যুগের অধিক প্রকাশ পেয়েছে নকমান্দিনি চিঠি। দায়িত্ব পালন করেছেন অনেকে যেমন-বচন নকরেক, অসীম দিও, পিন্টু হাউই আরও অনেকে। চেষ্ঠা করা হয়েছিল পেশাদার ভিত্তিক প্রকাশের জন্য, কিন্তু সম্ভব হয়ে ওঠেনি।

ব্রাদার গিয়োম
১১
সত্তরের দশকে টাঙ্গাইল রোড দিয়ে বাসে তিনি ভ্রমণ করছিলেন, তখন বাসটি হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে জলাশয়ে ডুবে যায়। তখন তিনি নাকি মনে করতে ছিলেন মৃত্যু নিশ্চিত, কিন্তু কপাল ভাল যে বাসটি কাঠ বডি হওয়ায় ভেসে উঠাই মরা থেকে বেঁচে যান। তবে একজন যুবক মারা যান, সেই যুবকের বাড়িতে গিয়ে শান্তনা দেয়ার জন্য তিনি বলেন, আপনাদের এক ছেলে মারা গেছে, আমি আপনাদের আর এক ছেলে। সেই পরিবারকে এখনও মাঝে মাঝে পরিদর্শন করেন। পূর্বে তিনি বাসের ছাদে ভ্রমণ করতে পছন্দ করতেন, আর কাঁঠালের সময় কাঁঠাল কিনে নিজেও খেতেন ও অন্যান্য বাস যাত্রীদেরকেও খাওয়াতেন, কাঁঠাল তাঁর খুবই প্রিয়।
১২
ঢাকা, ময়মনসিংহ ও দিনাজপুরের তিনটি স্থানের স্ট্রিট ও স্টেশনের ছেলেমেয়েদের নিয়ে লঞ্চে করে চাঁদপুর গিয়েছিলেন পিকনিকের জন্য। পিকনিক আর কী করবে শুধু দফায় দফায় মারামারি ঢাকার সংগে ময়মনসিংহের, ময়মনসিংহের সংগে দিনাপুরের, ঢাকার সংগে দিনাজপুরের। ব্রা. গিউম হতোদ্যম হয়ে গেছেন ওগুলো সামলাতে সামলাতে
১৩
ব্রা. গিউমকে কেউ বলেছে যে, গেন্দা বা গাঁধা ফুলের পাতা শাক হিসাবে খাওয়া যায়। তাই তিনি একদিন তার বাগানের ঐ ফুলের পাতা সংগ্রহ করে বাবুর্চিকে দিলেন। দুপুরে খাওয়ার সময় কেউই এই শাক খাইতে পারলেন না তিতা ও গন্ধের জন্য। কিন্তু তিনি খেয়ে দেখালেন, আর এতে তার পেতের সমস্যা হয়েছিল। তিনি গুড় দিয়ে পান্তা খাইতে ও খাওয়াতে পছন্দ করতেন।
১৪
ব্রা. গিউম একবার একটা কাজে পীরগাছা মিশনে গেছেন, সেখান থেকে বাই সাইকেল দিয়ে সন্ধ্যায় আমাদের বাড়ি চুনিয়ায় বেড়াতে এসেছেন। বড় ভাই অজিত দা তাকে একটা বড় মগ-এ চু বিচ্চি খেতে দিয়েছেন, আর বলেছেন মান্দিদের নিয়ম আছে যা দেয়া হয় তা শেষ করে খেতে হয়। সেই চু খেয়ে পীরগাছা মিশনের গেটে গিয়ে তিনি জিজ্ঞাসা করেন পীরগাছা মিশনে কোন রাস্তা দিয়ে যাবো?
১৫
ব্রা. গিউম ও একজন জাপানি একটা অনুষ্ঠানে আমাদের বাড়িতে আসার জন্য জলছত্রে পৌছলে মাত্র একটি বাই সাইকেল যোগার করতে পারেন। আবার বাই সাইকেলের অবস্থাও তেমন ভাল না, যার জন্য একজন বাই সাইকেল চালান আর একজন পিছন পিছন দৌড়ান। আবার যে দৌড়ায় সে ক্লান্ত হলে তাকে বাই সাইকেল চালাতে দেয়া হয়, আর একজন দৌড়ান। এভাবে অদল বদল করে বাই সাইকেল চালিয়ে ও দৌড়িয়ে অবশেষে আমাদের বাড়িতে এসে পৌছান। পরে অবশ্য আমরা আরেকটি বাই সাইকেলের ব্যবস্থা করি।
বাই সাইকেল ব্রা. গিউমের খুবই প্রিয় বাহন। ৮৮ সালের বন্যার সময় তিনি সাইকেল দিয়েই ময়মনসিংহ থেকে ঢাকা যান এবং বন্যার পানির মধ্যেই সাইকেল দিয়েই ঢাকা শহর ঘুরে দেখেন।
১৬
আচিক শিক্ষার জন্য ব্রা. গিউমের নিরন্তর প্রচেষ্ঠা ক্লান্তিহীন। তার এই প্রচেষ্টা ৯০ এর দশক থেকে অধ্যাবধি। তিনি কিছুটা সফল হয়েছেন, তার নিজস্ব টিচার ছাড়াও খৃস্টান স্কুলগুলিতে এই শিক্ষা ঢুকাইতে পেরেছেন কিছুটা বিশপ ও রেভারেন্ডদের বুঝিয়ে।
১৭
তিনি মান্দিদের দেখলে মান্দি ভাষায় কথা বলতে ও মান্দি গান করতে পছন্দ করেন। অনেক সময় দেখা গেছে মান্দিদের কোনো অনুষ্ঠানে তিনি যখন দেখেন মান্দি গান গাওয়া হচ্ছে তখন তিনিই মান্দি গান শুরু করে দিয়েছেন।
১৮
সময়ের ব্যাপারে ব্রা. গিউম বাঙালিদের সংগে থাকতে থাকতে মাঝে মাঝে বাঙালি টাইম মেইনটেন করেন।
১৯
ব্রাঃ গিউম অনেক সময় অসন্তুষ্ট হলেও রাগ করতে পারেন না। কেউ কোনো কিছু বললে ও চাইলে তিনি না করতে পারেন না। তার কাছে কেউ এসে খালি হাতে মনে হয় ফিরেন নাই। অনেকে তার কাছে বলতো আপনার দেশে আমাদেরকে নিয়ে চলেন, তখন তিনি তাদেরকে বলতেন কালকে/ কয়েকদিন পরে/ আগামী সপ্তায় / কয়েক সপ্তাহে/ আগামী মাসে/ কয়েক মাস পরে/ আগামী বছর নিয়ে যাবো।

আসকিপাড়ায় চিসিম বাড়ির লিচুগাছতলায় ব্রাদার গিয়োম ও বন্ধুগণ
২০
৮৬ সালে ফার্মগেটের অভার ব্রিজে আচকিপাড়ার চিসিমদের সাথে ব্রা. গিউমের প্রথম দেখা হয়। তখন ব্রা. গিউম থাকতেন গ্রিনরোডের সেলুন গলি বা মোস্তফা গলিতে। সেই সূত্রেই মহাখালীর টিবি গেটের বাসায় আর আচকিপাড়ায়। ঐ সময় মান্দিদের মধ্যে প্রথম মাল্যবিকাদিকে ফ্রান্সের তেইজে কমিউনিটিতে তারা পাঠান। তেইজে কমিউনিটি হচ্ছে প্যারিস থেকে ৩৫০ কিলোমিটার দূরে। সেখানে প্রতি সপ্তাহই সারা বিশ্ব থেকে হাজার যুবক যুবতী আসে, দিনে তিন বার প্রার্থনা করে, বাইবেল ও জীবন নিয়ে আলোচনা এবং ধ্যান প্রার্থনা করে। এছাড়া বিভিন্ন দেশের সংস্কৃতি নিয়ে ওয়ার্কসপ হয়। এক সপ্তাহ থাকার পর অধিকাংশই চলে যায়, অনেকে প্রতি বছর আসে। তখন থেকে প্রায় প্রতি বছরই দু একজন করে ফ্রান্সের তেইজে কমিউনিটিতে পাঠায় মান্দি যুবক যুবতীদের অদ্যাবধি। আশ্চর্য্র বিষয় ফিরে আসার হার প্রায় ১০০%।
খা-সাংমা খা-মারাক ব্রাদার গিয়োম ।। মতেন্দ্র মানখিন
https://www.facebook.com/thokbirim/videos/782974379102661
প্রকাশিত হয়েছে রেভা. ক্লেমেন্ট রিছিলের ‘প্রবন্ধ সংগ্রহ’ এবং ‘গারো বিবাহ’
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০১তম জন্মবার্ষিকীতে আদিবাসী কবিদের বিশেষ শ্রদ্ধার্ঘ্য
‘জীবনের যত অম্ল-মধুর স্মৃতি।। নীলু রুরাম’
: ইতিহাস কথা বলে আমি গারো ব্যাপ্টিস্ট কনভেনশন (জিবিসি) পরিচালিত জয়রামকুড়া......বিস্তারিত
-
প্রকাশিত হয়েছে থকবিরিম যুগপূর্তি বিশেষ সংখ্যা
: হাঁটি হাঁটি পা পা করে থকবিরিম ১২ বছরে পদার্পণ করেছে।...
-
প্রমোদ মানকিন স্মরণে কবি মতেন্দ্র মানখিনের কবিতা
: আজ ১১ মে সাবেক সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী গারো সমাজের মহান নেতা...
-
মানবিক সাহায্যের আবেদন
: মধুপুর উপজেলার বেরিবাইদ গ্রামের পিটারসন সিমসাং এবং ভাইলেট মাজির ছেলে...
-
কবি অপূর্ব ম্রং-কে জন্মদিনের শুভেচ্ছা
: আজ কবি অপূর্ব ম্রং-্এর জন্মদিন, কবিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। কবি অপূর্ব...
-
সুবিধা বঞ্ছিত শিশুদের শিক্ষাতহবিল গঠনে `Education For Concert’ অনুষ্ঠিত
: সুবিধা বঞ্ছিত শিশুদের শিক্ষাতহবিল গঠনে `Education For Concert’ অনুষ্ঠিত হয়েছে।...
-
ময়মনসিংহের আদিবাসী সংগঠনসমূহের ঐক্য পরিষদ-এর বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
: বৃহত্তর ময়মনসিংহের আদিবাসী সংগঠনসমূহের ঐক্য পরিষদ (ইউসিজিএম)-এর বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত...
‘প্রকাশিত হয়েছে থকবিরিম যুগপূর্তি বিশেষ সংখ্যা’
: হাঁটি হাঁটি পা পা করে থকবিরিম ১২ বছরে পদার্পণ করেছে।......বিস্তারিত
‘জীবনের যত অম্ল-মধুর স্মৃতি।। নীলু রুরাম’
: ইতিহাস কথা বলে আমি গারো ব্যাপ্টিস্ট কনভেনশন (জিবিসি) পরিচালিত জয়রামকুড়া......বিস্তারিত