Thokbirim | logo

১৫ই চৈত্র, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | ২৯শে মার্চ, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

বুনো সন্ধ্যা ।। অং মারমা

প্রকাশিত : অক্টোবর ১৩, ২০২০, ১৬:৩৪

বুনো সন্ধ্যা ।। অং মারমা

তখন সন্ধ্যা নেমে অন্ধকারে ডুবে গেছে বনটা। চাঁদ উঠেছে বাঁকা করে। যেন একটি জ্বলন্ত ৫ আকাশে ভাসছে বই থেকে বেরিয়ে। যেন আমিই ঘুম থেকে ডেকে তুলেছি এই চাঁদটিকে। আয় আয় করে ডাকছি গরুগুলিকে….

উঁচু নিচু পাহাড়। পাহাড়ের মাথায় ছড়ানো ছিল গরুগুলি। ফকফকা মেঘগুলিকে দেখে গরুগুলি খেতে চাচ্ছিল না আর। এই পৃথিবীর নরম রসালো ঘাস খেতে খেতে যেন বিরক্ত জমে গেছে মুখে। আকাশের ওই মেঘগুলির দিকে চেয়ে গরুগুলি হাম্বা হাম্বা ডাকছিল অনেকক্ষণ। যেন গরুদের ভাষায়, “আমি আর লোভ সামলাতে পারছি না উস্তাদ, আমাকে আকাশে চড়াও। এক টুকরো বিলাতি ঘাস খায়। এই ঘাস চিবাতে চিবাতে আমি সত্যিই বিরক্ত। আমি এক টুকরো মেঘ খেতে চাই। ওহ, উস্তাদ আমায় আকাশে চড়াও। ” গরুকে দেখাশোনা করার জন্যে দুনিয়াতে আসার চাইতে অবশ্যই গরুদের জন্যে ঘাস হয়ে জন্মানো অনেক ভালো। কারণ শকুনের অভিসাপে গরু না মরলেও অবশ্য ঘাসেদের অভিসাপে গরুকে মরতে হয়।

ওই ত কলা গাছটা কেটেকেটে খাবিয়ে আমি বনের ভিতরে হাগতে গিয়েছিলাম। এর ভেতরে নাই হয়ে যাওয়ার তো কোনো কারণ নাই। না! এই পাহাড়ে আমি দু বছর ধরে গরু চড়াচ্ছি। গত বছর বাঘের কবলে দুটা বাচ্চা গরুকে প্রাণ হারাতে দেখলেও আর পরে একটা গরুকেও প্রাণ  হারাতে দেখিনি। আমি এখন কই যাই? কোথায় পাই আমি এই বাইঞ্চুদ গুলারে?

এই বলে ডাকতে ডাকতে অন্য একটি পাহাড় থেকে একটা মেয়েকে আচ্ছা বকতে  শুনলাম! গরু সামলাতে না পারলে গরু চড়ান কেন? আপনার গরু আমার ফসল ক্ষতি করে গেছে। এখন আপনারে ক্ষতিপুরণ কইরা দিয়ে যেতে হবে। না হলে আপনার গরুগুলারে কেটে আমি ক্ষেতে পুজো দেব।

কথা বলছেন না কেন? আপনি দেখি আপনার গরুর চাইতেও বড় গরু। গরুরা হাম্বা কইরা হলেও ডাকে। আপনি তো কোনো সাড়াই দিচ্ছেন না।

গরুদের হদিস পেয়ে যে সমস্ত ভয় আমার কেটে গেছে এমন না। কিছু কিছু ভয় এখনো বাকি আছে। না জানি এই গরুদের জন্যে আমাকে কত কথা শুনতে হয়। মেয়েটা তখনো যা ইচ্ছে তাই বকছে। একেকটা শব্দে যেন আমার মনটাকে তছনছ করে ভেঙে ফেলছে। টুকরো টুকরো করে কেটে দিচ্ছে। যেন মন ভাঙার শব্দ পাখিদের ঘুম কেড়ে নেবে। যেন ওই নীল সাগরের বুকে ভেসে থাকা সাদা জাহাজটার ইঞ্জিন টপ কইরা বন্ধ হয়ে যাবে। নিজেকে ইচ্ছেমত করে বকলাম। শান্তি পেলাম না। সাথে বকলাম গরুগুলিকেও। তাও শান্তি পেলাম না। ততক্ষণে মেয়েটি বকতে বকতে সরে গেছে ওখান থেকে। দুঃখগুলি তখন চুলাই বাড়ন্ত ভাতের মতন করে ফুলতেছিল আমার মনের মধ্যে। এক পাহাড় ফেলে আরেক পাহাড় ডিঙে আমি তো গরুগুলিকে পিটিয়ে আনতে পারতাম। গরুদের কপাল আছে বটে। তাই নিজের দোষ নিজেই বুঝতে পারছিলাম। কিন্তু আমার তো কপাল নাই। থাকলে হয় এই গরুদের চামড়া ছিঁলে জুতা বানাতাম না হয় নিজের ভুলরে সত্য মনে করে বসতাম।

পথে তখন প্রচণ্ড বাতাস। যেন বাতাসেরা মদ খেয়ে গান গাচ্ছে। আমি তখন সেই অন্ধকার পথে গরুদের পেছনে পেছনে কুকুরের মতন করে হাঁটছি। যেন গরুই আমার মনিব। আর আমি তার পোষা কুত্তা। পৃথিবীতে এর চাইতেও আরো লজ্জাজনক পেশা দুইটা দুনিয়াতে আছে কি না জানার জন্যে হলেও আমার পড়ালেখাটা শেষ করা উচিত ছিল। কপাল থাকলে অন্তত মনিব না হতে পারলেও ত ঘাস হতে পারতাম।

আকাশে তখন ছড়ানো ছিটানো তারা। বুনো জ্যোৎস্নায় পাশ কাটিয়ে হাঁটছি। আকাশের একেকটা তারা যেন আমার হারিয়ে যাওয়া খেলার বন্ধু। গানের বন্ধু। যাদের ছেড়ে আজ এই পাহাড়ে আমার একুশ বছর। বাঁধের পানিতে গ্রাম ডুবে যাবার পর কে কোথায় গেছে, কেমন আছে এক দুনিয়াতে বাস করেও আমরা জানতে পারবো না। তারাগুলিও যেন এমনি। আগে এরাও একত্রে ছিল। পরে কেউ একজন এসে এদের ভেঙ্গে দূরে কাছে করে ফেলে দিয়েছে।  ভগবান ও কি অমন করে আমার মতো করে তাকিয়ে থাকে এই দুঃখী পৃথিবীর দিকে?

গরুগুলির গলায় ঝুলানো ছিল কাঠের ঘন্টা। এই ঘণ্টাগুলি আজ আমায় সাহায্য করতে পারেনি। চাইলে রাগে ফেলে দিতে পারতাম এই ভোদার ঘন্টাগুলিকে। বন্ধ করে দিতে পারতাম খং খং এর ধ্বনি। কিন্তু, তক্ষুণি মা এই অকর্ম ঘন্টাগুলির শব্দ শুনে গরুগুলিকে বেঁধে দেয় গোয়ালে। আর তখনো আমি যেন বেঁধে ছিলাম ওই মেয়েটার কথায়। যে কথায় আজ আমার রক্ত ঝরেনি বটে, কিন্তু মান সম্মানটা ঝরে যে কই গিয়ে ঠেকেছে সে কেবলই আমি জানি। যে আজীবন গরুদের পোঁদ দেখে দেখে বড় হয়েছে তার আবার কিসের মান আর কিসেরই বা সম্মান! না, আমার সম্মান আমার কাছেই এখনো অক্ষুন্ন রয়েছে। কেননা, বকাবকি ত আমি একা খেয়েছি, শুনেছিও একাই । অন্যের কানে গেলেই  না এক কথা ছিল। তখন সম্মানটাও যেত। তবে যে যায়নি তা নয়। যা গেছে তা ত শুধু ওই মেয়েটার কাছেই। এখন ভয় নেই। এই জীবনে আমাকে কেউ এখনো সম্মান করেনি। সম্মান পেলেই না সম্মান থাকে। যেহেতু, আমার এখনো সম্মান নাই তাইলে যাবেই বা কি করে!

ভাত খাওয়ার পর থেকে সারারাত এইসব হাবিজাবি কথা ভেবে ঘুমাতে পারিনি। ভাবতে ভাবতে আমি যে কবে ঘুমিয়ে পড়েছি সেটা টের পেলাম ভোরে মোরগের ডাকে। পরে ডেকে উঠালেন মা। সকাল সকাল কলা পাতায় খাবার মুড়িয়ে মা চলে গেল কারবারি দের জমিতে কাজ করতে। অল্প একটু ভাত মুখে নিয়ে আমিও অল্প আরো কটা ভাত পাতায় মুড়িয়ে বের হলাম সেই গরুগুলিকে নিয়ে।

আবারো সেই পাহাড়। মাটিতে বিছানো নরম ঘাস। গরু হলে আমিও খেতাম এই ঘাস। এখন রাখাল বলে শুয়ে আছি। আজ সব কটাকে চোখে চোখে রাখবো। দৃষ্টির বাইরে আমি নিজেই চলে গেলেও এদের কাউকে আর যেতে দেয়া হবে না।

আকাশ তখন হালকা মেঘে ঢাকা। বাতাসেরাও যেন বন্দী আছে কোথাও। তাই নেই বাতাসের কোনো উপস্থিতি। ভ্যাপসা গরমে ঘামছি আর ঢোক ঢোক করে খেতে খেতে কবে যে ফুরিয়ে এলো বোতলের জল, টের পেতে কিঞ্চিৎ সময় লাগলো।

এখন দুপুর। বসে আছি গামারী গাছের তলে। ডালে নেই একটা পাখিও। পাতাগুলি বাতাসের সংকটে যেন প্রাণ হারিয়ে বসেছে। একটুও নড়াচড়া নেই, নেই কথাবার্তা।

 

ভাত খাবো৷ খেতে গেলে ত জল লাগে! জলের জন্যে পাহাড় বেয়ে বেয়ে নিচে গিয়েছিলাম, ঝর্নার কাছে। ঝর্নার থেকে ঝরে পড়ছিল ঝর ঝর করে টপটপ পানি। এই ঝর ঝর পানিতে একটু গা ভেজাবো ভেবে যেই নামলাম, বলতে হয় আমার সাহস আছে। অন্য কেউ হলে মুখে একশবার ভগবানের নাম নিয়েও রক্ষা পেত না। মাথা ঘুরে পড়ে যেত। না হলে বাঘের ভয়ে হরিণ যেমন করে পালায় তেমনি করেই পালিয়ে যেত। আমি বলেই সেখানে ছিলাম। এই ঝর্না আমার অনেক আগে থেকেই চেনা। মনে হয় শীততাপ নিয়ন্ত্রিত কোনো যন্ত্রপাতি বানাতে গেলে এমনই জল লাগে। ঠান্ডা, শীতল জল। আমি দেখলাম,  এই জল গুলি যেন ঝরতে ঝরতে একসময় একখণ্ড বরফে পরিণত হয়েছে। তাও এক মেয়ের রুপে। সাদা রঙে মুড়ানো এই মেয়েটা। চুল ভিজিয়েছে। মেয়েটাকে দেখে ইচ্ছে হলো একবার এই শীতল ঝর্না হয়ে জন্মাই। আর একবার মনে হল, শীতল জল হয়ে জন্মাই। খুব ইচ্ছে হলো, তার চুলে লুকিয়ে থাকি এক বিন্দু জল সেজে। কিন্তু আমি ত মানুষ। ভালো ও চরিত্রবান মানুষ। আমি এইভাবে একটা মেয়ের স্নান লুকিয়ে দেখতে পারি না। আমাকে উঠে এমন ভান করতে হবে যেন আমি কিছুই দেখিনি।

তখন আকাশে মেঘ জমে অনেক অন্ধকার। হঠাৎ আমাকে দেখে মেয়েটাও কুচুমুচু হয়ে দাঁড়িয়ে গেল। বলতে হয়, আকাশের সব কটা মেঘ তার মুখে এসে জমেছে। এই ফকফকা মুখে মেঘ দেখে আমাকেও ঠমকে যেতে হলো। বললাম, আমি কিছুই দেখিনি। আমাকে মাফ করবেন।

মেয়েটার মুখ দেখে মনে হলো যদি আমি আর ওর সামনে আরো কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকি তবে তার মুখ থেকেই ঝরে যেতে পারে এই পৃথিবীর সব থেকে লজ্জার জল। যে জলে ভিজতে গেলে আমাকে হয় জ্বরে মরতে হবে না হলে নিজেকে নিজেই খুন করে মরতে হবে।

মেয়েটা বলল, দুঃখিত। গতকাল রেগে অনেক কথা বলেছি। কিছু মনে করবেন না। আপনি পানি নেন। আমি যাচ্ছি।

পানি নিতে গিয়ে মনে হলো আমি যেন একটা পানি শুন্য সমুদ্রে পানি ভরাতে এসেছি। কোনোভাবেই আমি আর বোতল টাকে জলে ভরাতে পারি নাই। তাকে বললাম, আমিও দুঃখিত। গরুগুলিকে চোখে চোখে রাখতে পারিনি।

মেয়েদের স্নান করার দিকে চোখ না দিয়ে গরুগুলির দিকে চোখ রাখবেন বলে দিল একটা ছোট্ট হাসি।

সেই হাসিতেই যেন কেটে গেল তার মুখের বিবর্ণ বিভৎস মেঘ। কিন্তু তখনো আকাশে গুড়ুম গুড়ুম করে মেঘ ডেকে উঠলো। ঝরে পড়লো দূর আকাশ থেকে ফোটা ফোটা বৃষ্টি।

মেয়েটা বলল, চলেন আমাদের জুমে। বৃষ্টি পড়া বন্ধ হলে আবার চলে যাবেন। আমি কিছুই বলতে পারলাম না। ভিজে তখন আমি প্রায় শীতার্ত হয়ে গেছি৷ তবে ভাবলাম, ভাবলাম ভাগ্যিস ভালো যে আমাকে আজ তোমার জলে ভিজতে হয়নি।

বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে হাটছি দু’ জনে। সামনে সে আর আমি পিঁছে। ঝুম বৃষ্টি ভেতর দিয়ে আমরাও যেন বৃষ্টি হয়ে গেছি। দুলছিল জুমের ফসল আর কাপছিলাম আমরা দুজন। পাহাড়ের মাথায়  বাঁধানো এক মাচাং ঘরই আমাদের রক্ষা করলো।

আমার গামছাটা নেন। আপনি কাপড়গুলি পালটিয়ে নেন। ভেজা কাপড়ে উপরে উঠবেন না। আমি লুঙ্গিটা খুলে মুড়িয়ে দিলাম গামছাটার সাথে। আর সে-ও পাল্টালো। তার গায়ে মুড়ানো একটাই থামি। গায়ে কোনো কাপড় নেই। থামিটাকে বুক পর্যন্ত এনে বেঁধে রেখেছে। লজ্জায় আমি তাকাতে পারছিলাম না তার দিকে। কিন্ত আমি তাকিয়েছিলাম। যতবার না তাকিয়ে থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছি ততবারই সিদ্ধান্ত ভঙ্গ করার সাহায্য করেছিল সেই মেয়েটি। তার শরীরটাই যেন আমাকে বারবার তাকাতে বাধ্য করেছে। গরুগুলির কথা মনে পড়েছিল। কিন্তু মনে করে করে থাকতে ইচ্ছে করছিল না। তাই ভুলে থাকতে চেষ্টা করলাম।

তখন সন্ধ্যা নেমে এসেছে। গরুগুলি আবারো মেয়েটার বাগানের কাছেই। ডাকছে হাম্বা হাম্বা। সাথে ডাকছে মেঘ। গুড়ুম গুড়ুম….

থাক। ওরা আজ ওখানেই খাক। কিন্তু খেয়াল রাখবেন যেন ভেতরে এসে ফসল এসে না খায়!

আমি বললাম, কি নাম আপনার?

ছুইং ছা…(সন্ধ্যা)

এমন সন্ধ্যা আমি দুটা দেখিনি এই জীবনে। আমি আজীবন ছুটে বেড়িয়েছি অনেক সন্ধ্যার পেছনে পেছনে। কখনো কাছে পায়নি। যাদের পেয়েছি তা এখন তোমার বাগানের বাইরে খাচ্ছে। আমি ওদের কোনোভাবেই ঢুকতে দেব না। খেতে দেব না তোমাদের একটু ফসলও। তবে একটা কথা কি জানো সন্ধ্যা?

সন্ধ্যা হলেই আজীবন আমাকে এই গরু নিয়ে ফিরতে হয়েছে। পাখিরাও যায় ফিরে৷ কিন্তু আমার এই জীবনে অনেক ইচ্ছে ছিল। সন্ধ্যার বুকে ওই গরুদের মতো করে আজীবন চড়ে বেড়ানো। যার পেছনে থাকবে না রাখাল আর থাকবেনা কোনো মাংসাশী পশু। বেড়াতে বেড়াতে হারিয়ে বসব ওই রাতের আকাশে পথ হারা তারাদের মতন যারা কি না আমার জীবন থেকে হারিয়ে গিয়ে একদিন তারা হয়ে যায়!

বোকা রাখাল, তোমাকে আমি কখনোই গরু হতে দেব না। চাইলে তুমি এক্ষুনি সুখতারা হয়ে যেতে পারো এই সন্ধ্যায়। সামান্য বৃষ্টি কমেছে। সন্ধ্যার মুখটা নীচু করে আছে। সামনে একটা সেজনা গাছ। একটা পাখি ভিজে গাচ্ছে একটা বন পাহাড়ের গান।

বুকে হাত দিতেই সন্ধ্যার মুখটা কেঁপে উঠলো। চুমু দিয়ে  থামালাম তার কাঁপাকাঁপি।

সন্ধ্যার বুকের উপরে যেন আমি একটা বুনো তারা। যে জ্বলজ্বল করছিল শুধু সন্ধ্যার বুকে। আর তখন ও আকাশ মেঘলা…

গরুগুলি বুনো সন্ধ্যার মিলন দেখে ডেকে উঠলো আরো একবার…

হাম্বা!

অং মারমা তরুণ লেখক

অং মারমা তরুণ লেখক

অং মারমা

 

আরো পড়ুন..



সাংসারেক গারো নাচ ।। পাকমা ও-ওয়া বা ওয়াল তৈরি নাচ ।। তর্পণ ঘাগ্রা

লড়াই চলছেই! মধুপুর থেকে বিরিশিরি, বিরিশিরি থেকে সিলেট ।। জাডিল মৃ

https://www.facebook.com/thokbirim/videos/782974379102661

লেখক ও মানবাধিকারকর্মী সঞ্জীব দ্রং

ব্রাদার গিউমের বাংলাদেশে বসবাসের সময় ৪০ বছর পূর্ণ হলো এই বছর। দীর্ঘ চল্লিশ বছর ধরে ব্রাদার বাংলাদেশের মানুষজনদের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। সেই কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ এই প্রথম বাংলাদেশে অবস্থানরত নেদারল্যান্ডবাসী ব্রাদার গিউম নেদারল্যান্ড রাজার বিশেষ সম্মাননা পুরস্কার অ্যাওয়া্র্ড অব দ্যা কিং’ পেলেন। সেই সম্মাননা প্রাপ্তি নিয়ে কথা বলছেন বিশিষ্ট লেখক ও মানবাধিকারকর্মী সঞ্জীব দ্রং

Gepostet von Thokbirimnews.com am Freitag, 9. Oktober 2020




সম্পাদক : মিঠুন রাকসাম

উপদেষ্টা : মতেন্দ্র মানখিন, থিওফিল নকরেক

যোগাযোগ:  ১৯ মণিপুরিপাড়া, সংসদ এভিনিউ ফার্মগেট, ঢাকা-১২১৫। 01787161281, 01575090829

thokbirim281@gmail.com

 

থকবিরিমে প্রকাশিত কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। Copyright 2020 © Thokbirim.com.

Design by Raytahost