সোসাল এসোসিয়েশন ফর রুরাল এডভান্সমেন্ট (সারা) সংস্থার উদ্যোগে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ময়মনসিংহ সদর উপজেলার চর নিলক্ষীয়া ইউনিয়নের চর দুর্লভা গ্রামে গাছের চারা বিতরণ ও আলোচনা সভা আয়োজন করা হয়। চর দুর্লভা, রাঘবপুর, মুদারপুর গ্রামের ৩০০ পরিবারের মাঝে বনজ ও ফলজ চারা বিতরণ করা হয়। বিতরণের শুরুতে এক অনারম্বর আলোচনা সভা আয়োজন করা হয়।
আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সারা সংস্থার উপ-পরিচালক বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব শহীদ উল্লাহ এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাঘবপুর দরগাপাড়া গ্রাম উন্নয়ন দলের সভাপতি জনাব আসাদুজ্জাম আসাদ, সারা সংস্থার এরিয়া ম্যানেজার জনাব মুক্তার হোসেন, জেন্ডার ও উন্নয়ন কর্মকর্তা সুলতানা রাজিয়া অপি, উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা ফেরদৌসী বেগম, ডকুমেন্টেশন ও ইন্ফরমেশন অফিসার অর্জুন চাম্বুগং, ফিন্যান্স অফিসার রফিকুল আজাদ, এডমিন অফিসার রওশন আরা বেগম, হিসাব রক্ষক চন্দ্রিকা মানখিনসহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সারা সংস্থার প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর জনাব অরন্য ই. চিরান।
সভার শুরুতে সঞ্চালক অরন্য ই. চিরান এদেশের মানুষের জন্য বঙ্গবন্ধুর অবদান ও তাঁর জীবনী সহভাগিতা করেন। বক্তারা তাদের বক্তব্যে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনী ও দেশের জন্য তাঁর অবদানের কথা তুলে ধরেন।
জনাব শহীদ উল্লাহ প্রধান অতিথির বক্তব্যে বলেন “১৯৭১ সালের ৭ মার্চে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণে অনুপ্রাণিত হয়ে আমরা দেশকে স্বাধীন করার জন্য সশস্ত্র যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন দেশ পেয়েছি, সরকারি কর্মসূচির পাশাপাশি সারা সংস্থা আজ বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উদ্যাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে, আমরা চাই বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিকে সকলে ধারণ করে স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে গাছের চারা রোপন করুক। সেই উদ্দ্যেশেই আমরা আজ গাছের চারা বিতরণ করছি।”
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সারা সংস্থা কর্তৃক গঠিত চর দুর্লভা গ্রাম উন্নয়ন দলের সভাপতি ময়না বেগম। তিনি এধরনের উদ্যোগের জন্য সারা সংস্থাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন এবং সকলকে গাছের চারা রোপনের আহ্বান জানান।
আলোচনা পরবর্তীতে সারা সংস্থার প্রধান কার্যালয় মাঠে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীকে স্মরণ করে সংস্থার কর্মকর্তাদের নিয়ে ফলজ গাছের চারা রোপন করেন সংস্থার নির্বাহী পরিচালক জনাব তুষার দারিং। চারা রোপনের পর তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ও আদর্শে দেশ গড়ার অভিমত ব্যক্ত করেন এবং দেশের জন্য তাঁর অবদানসমূহ তুলে ধরেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সারা সংস্থার উপ-পরিচালক শহীদ উল্লাহ, প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর অরন্য ই. চিরান ও ফিন্যান্স অফিসার রফিকুল আজাদ, এডমিন অফিসার রওশন আরা বেগম, হিসাব রক্ষক চন্দ্রিকা মানখিনসহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।
ব্রাদার গিউমের বাংলাদেশে বসবাসের সময় ৪০ বছর পূর্ণ হলো এই বছর। দীর্ঘ চল্লিশ বছর ধরে ব্রাদার বাংলাদেশের মানুষজনদের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। সেই কাজের স্বীকৃতিস্বরূপ এই প্রথম বাংলাদেশে অবস্থানরত নেদারল্যান্ডবাসী ব্রাদার গিউম নেদারল্যান্ড রাজার বিশেষ সম্মাননা পুরস্কার অ্যাওয়া্র্ড অব দ্যা কিং’ পেলেন। সেই সম্মাননা প্রাপ্তি নিয়ে কথা বলছেন বিশিষ্ট লেখক ও মানবাধিকারকর্মী সঞ্জীব দ্রং
রাত পোহালেই উদযাপিত হতে যাচ্ছে গারো জনগোষ্ঠীর উৎসব ওয়ানগালা
আজ লেখক ও চিন্তক আলবার্ট মানকিন-এর স্মরণসভা ও স্মৃতিচারণ অনুষ্ঠান
গুলশান বনানী ওয়ানগালা ২১ অক্টোবর শনিবার
১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার থকবিরিম-এর যুগপূর্তি উৎসব অনুষ্ঠান
রে রে : হায়রে আমার কাঞ্জিয়া ।। নীলু রুরাম
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের নিরাপদ ব্যবহার ।। জাডিল মৃ
