রেভা. মণীন্দ্রনাথ মারাক গারোজাতিসত্তার একজন পণ্ডিতজন এবং সমাজ চিন্তক। তিনি পুরো জীবনটাই লেখালেখি আর সমাজ ভাবনায় ব্যয় করে যাচ্ছেন। বর্তমানে উনার বয়স প্রায় ৮৫ বছর। রেভা. মণীন্দ্রনাথ মারাকের ‘ গারো অঞ্চলে খ্রিষ্ট ধর্মের আগমন ’ লেখাটি থকবিরিম পাঠকদের জন্য লেখকের প্রকাশিতব্য ‘প্রবন্ধ সংগ্রহ’ গ্রন্থ থেকে ধারাবাহিক প্রকাশ করা হচ্ছে। ‘গারো অঞ্চলে খ্রিষ্ট ধর্মের আগমন’ লেখাটির আজ পর্ব-৩ প্রকাশ করা হলো-সম্পাদক।

জ্ঞানতাপস মণীন্দ্রনাথ মারাক বক্তব্য রাখছেন বিরিশিরি সিমসাং আসং ওয়ানগালায়। ছবি থকবিরিম
গারোদের পরম হিতৈষী সৈনিক প্রশাসক Captain David Scott ১৮৩১ সনে মারা যান এবং খাসিয়া হিলসের চেরাপুঞ্জিতে সমাধিস্থ হন। তাঁর পরে Captain Jenkins গারোদের জন্য খ্রিষ্টান মিশনারি পাবার চেষ্টা করেন। ১৮৩৬ সনে আমেরিকান ব্যাপ্টিস্ট মিশনারি Rev. Nathan Brown ও Rev: Oliver Cutler আসামে আসেন। ১৮৩৭ সনে Dr. Miles Browson ও Rev. Jacob Thomas তাঁরা সস্ত্রীক আসামে এসে তাঁদের সঙ্গে যোগ দেন। তাঁরা প্রথমে আপার আসামে, পরে মধ্য আসামে অবস্থান করে সুসমাচার প্রচার করেন। ১৮৫৩ সনে আগস্ট মাসে ঢাকা ব্যাপ্টিস্ট মিশনের মিশনারি পূর্ববঙ্গের প্রেরিত নামে খ্যাত Rev. Ruprecht Bion দুর্গাপুরে এসে গারো পাহাড়ের পাদদেশে ৪’শ গারোর কাছে সুসমাচার প্রচার করেন। গারোরা তাঁর সুসমাচার প্রচার মনোযোগ দিয়ে শুনেছে। পরে তিনি আগস্ট মাসের শেষের দিকে ঢাকা ফিরে যান এবং ঢাকা মিশনের কর্মকর্তা মৃত্যু শয্যায় শায়িত Rev. William Rabinson কে বলেন তিনি দুর্গাপুরে গারো পাহাড় পাদদেশের ৪’শ জন গারোর কাছে সুসমাচার প্রচার করেছি এবং তাঁরা বেশ মনোযোগ দিয়ে আমার প্রচার শুনেছে। তখন এই মৃত্যুপথযাত্রী Rev. William Rabinson এর বিবর্ণ মুখমন্ডল উজ্জ্বল হয়ে উঠে। আর তিনি বলেন আমি এই সুসংবাদ পরম দেশে (Paradise G) নিয়ে যাব। পরে ঈশ্বরের এই ভক্ত কর্মবীর সেপ্টেম্বর মাসের ০৩ তারিখে পরলোকগমন করেন। গারোদের কাছে সুসমাচর প্রচারের এটাই প্রথম লিখিত রেকর্ড। এই ঘটনা রেভা: ক্ষিতিশ চন্দ্র দাসের বঙ্গে যিশুর বিজয় যাত্রা, Rev.Harald Bridges এর The Kingdom of Christ in the East Bengal এবং এই রূপ লিখেছেন “বাংলাদেশের খ্রিষ্টীয় ম-লীর ইতিহাস প্রফেসর দিলীপ পন্ডিতের বাংলাদেশে খ্রিষ্টীয় মত ইতিহাস পুস্তকে আছে।
১৮৫৬ সনে Rev. Ruprecht Bion বাঙালি প্রচারক রাম জীবনকে সঙ্গে নিয়ে নৌকা যোগে আসামের গোয়ালপাড়া ও গোহাটীতে অনেকগুলো ধর্মীয় Leafts I Tracts নিয়ে যান। তাঁরা সেখানকার বাজার গুলোতে ঐগুলো বিলি করেন এবং প্রচার করেন। কিছু পুস্তক পুস্তিকা তারা বিক্রয় করেন। এর মধ্যে ‘আপত্তি নাশক’ নামে একটি পুস্তক ছিলো। এতে ধর্মের জন্য মিথ্যা বিষয় লিখিত ছিলো। এই পুস্তক রামথে ওয়াট্রে মোমিন গোয়ালপাড়ায় পেয়েছেন। পুস্তকটি তাঁর অন্তরে গভীর নাড়া দেয়। তিনি অনেক মন্দির, আখড়া, সাধু পুরোহিতদের কাছে যান, দেখেন, কথা বলেন ও কথা শুনেন। কিন্তু তাঁর মনে ধর্ম সম্বন্ধে কোনো শান্তি ছিলো না। অপরদিকে ওমেদ ওয়াট্রে মোমিন ফন্টিয়ার পুলিশ ছিলেন এবং গৌহাটীর বন্ধ করে রাখা ব্যাপ্টিস্ট মিশনের ঘরবাড়িগুলো পাহারায় নিয়োজিত ছিলেন। তিনিও সেখানে ক’ একটি খ্রিষ্টধর্মীয় ট্রাষ্ট পান এবং সেগুলো পড়ে খ্রিষ্টধর্ম সম্বন্ধে জানতে আগ্রহী হন। তিনি মাঝে মাঝে অসমী খ্রিষ্টান প্রচারক কান্দুরার কাছে গিয়ে খ্রিষ্টধর্ম সম্বন্ধে কিছু জ্ঞান অর্জন করেন। বেশ কিছুদিন পরে ওমেদ ওয়াট্রে মোমিন ও রামথে ওয়াট্রে মোমিন এই মামা ভাগ্নের দেখা সাক্ষাত হয়, ধর্ম সম্বন্ধে আলোচনা হয়।
প্রশ্ন হয়, কোন ধর্মটা গ্রহণ করা উচিৎ? হিন্দু ধর্ম সম্বন্ধে আলোচনা হয়, হিন্দুধর্মে বর্ণবাদ আছে, হিন্দুরা গারোদের মতই জন্মান্তরবাদে বিশ্বাসী। আমরা হিন্দু হলে উচ্চবর্ণের হিন্দুদের সঙ্গে মিশতে পারব না, নিম্নবর্ণের হিন্দু শুদ্র হয়েই থাকতে হবে। আমাদের স্বজাতির গারোদের সঙ্গেও সম্পর্ক রাখতে পারব না। জন্মান্তরে যে মানুষ হয়ে পুনরায় জন্মাব তারও কোন নিশ্চয়তা নেই। পশু পাখি, কীট-পতঙ্গ, সরিসৃপ হয়েওতো জন্মাতে পারি। এগুলোতো বিশ্রী ব্যাপার। এসব আলোচনা করেই তাঁরা সাহেবদের ধর্ম, খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহণের সিদ্ধান্ত নিলেন। আর ১৮৬৩ সনের ৮ ফেব্রুয়ারি গৌহাটির সুখেশ্বর ঘাটে (ব্রহ্মপুত্র নদে) ওমেদ ওয়াট্রে মোমিন ও তার ভাগ্নে রামথে ওয়াট্রে মোমিন Rev. Miles Bronson কর্তৃক বাপ্তাইজিত হন। তাঁদের সঙ্গে আরো ০৩ জন বাপ্তাইজত হন। তাঁরা হলেন-ভুপতি (অসমী), কাছারী দম্পতি কান্দুরা বৈরাগী ও তাঁর স্ত্রী। এভাবে খ্রিষ্টধর্মে দীক্ষা নিয়ে ওমেদ ওয়াট্রে মোমিন ও রামথে ওয়াট্রে মোমিন গারোদের মধ্যে প্রথম খ্রিষ্টান হলেন। পরবর্তী বছরে রাংখু মোমিন বাপ্তাইজিত হলেন। ১৮৬৭ সনের ১৩ই এপ্রিল Dr. Miles Bronson অন্যান্য মিশনারি ও দেশীয় প্রচারকদের নিয়ে রাজা সিমলায় আসেন। সন্ধ্যায় গারোদের নিয়ে বসেন। তাঁরা খ্রিষ্টান হবে কি’না মতামত দেন। গারোরা খ্রিষ্টান হওয়ার মত প্রকাশ করেন। এরপরেও দেশীয় প্রচারকদের দ্বারা তাঁদের বুঝানো হয়। খ্রিষ্টান হওয়া, খ্রিষ্টান হয়ে থাকা খুব কঠিন। খ্রিষ্টান হলে তোমাদের সাংসারেক রীতিনীতি বর্জন করতে হবে। তাঁদের আচার অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পারবে না, তাদের পুঁজা পার্বনে যেতে পারবে না। তোমাদের স্বজাতীয় লোকেরা তোমাদের ঘৃণা করবে, হিংসা নিন্দা করবে, তাড়না করবে, এমনকি কাউকে কাউকে মেরেও ফেলবে। তোমরা এসব ভালকরে চিন্তা করে ঠিক করো, তোমরা খ্রিষ্টান হবে কি হবে না। এসব কথা শুনার পর উঠে দাঁড়িয়ে সমস্বরে বলল আমরা খ্রিষ্টান হবো। তাই ১৪ই এপ্রিল ২৭জন গারো নর-নারীকে বাপ্তিষ্ম দেওয়া হয়। ওমেদ ওয়াট্রে মোমিন গারো ভাষায় ও Dr. Miles Bronson অসমী ভাষায় বাপ্তিষ্ম দেন। এটা করা হয় এই জন্যে যেন গারোরা বুঝতে পারে যে, গারো ভাষাতেও খ্রিষ্টীয় আচার অনুষ্ঠান, ধর্মকর্ম প্রভৃতি সম্পন্ন করা যায়।
এভাবেই ১৪ই এপ্রিল রাজা সিমলায় প্রথম গারো ব্যাপ্টিস্ট ম-লী স্থাপিত হয় এবং ওমেদ ওয়াট্রে মোমিনকে এই নব প্রতিষ্ঠিত ম-লীর পালক করা হয়। পরের দিন ১৫ই এপ্রিল মিশনারি ও প্রচারকদের বিদায়ের প্রাক্কালে আরো ১০ জন গারো নর-নারী বাপ্তিষ্ম নিবার জন্য কান্না কাটি করে পীড়াপীড়ি করেন। তাই তাদেরকে বাপ্তিষ্ম দিয়ে তাঁরা তাদের কর্মস্থলে ফিরে যান। আর এই ম-লী স্থাপনের পর গারোদের জন্য ১৮৬৭ সনে গোয়ালপাড়াতে পৃথক মিশন স্থাপন করা হয়। আর Rev. I. J. Stoddard ও Rev. T. J. Keith আমেরিকা থেকে এসে এই মিশনে কাজ আরম্ভ করে দেন। পরে গারো পাহাড় ব্রিটিশরা দখল করে নিলে ১৮৭৫ সনে এই মিশন তুরায় স্থানান্তর করা হয়। Rev.M.C Masson ও Rev. E. G. Philip তুরা মিশনের প্রথম মিশনারি হন। বঙ্গদেশে ১৮৬৭ থেমে ময়মনসিংহ জেলা তথা গারো অঞ্চলে খ্রিষ্টের সুসমাচার প্রচারের ধারাবাহিক বিরণ পাওয়া যায়। ঢাকা ব্যাপ্তিষ্ট মিশনারিগণ Rev. Ruprecht Bion, Rev. Issac, Rev. T. H. Barmett প্রমুখ এবং বাঙালি প্রচারকগণ রাজকুমার তর্কভূষণ, গঙ্গাচরণ দাস, রামজীবন, রামকান্ত, রাম দয়াল দাস, গোকুল মন্ডল, উপেন্দ্র ঘোষ প্রমুখ সারা বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলায় সুসমাচার প্রচার করেন। ১৮৬৭ সনে ময়মনসিংহ ব্যাপ্তিষ্ট ম-লী স্থাপিত হয় এবং সেখানে বাঙালী প্রচারকদের রাখা হয়। ঐখানেই Rev. Ruprecht Bion, রাজকুমার তর্কভূষণ ও গঙ্গাচরণ দাসকে নিয়ে দুর্গাপুরে প্রচারে আসেন। বিদেশি মিশনারিগণ ঢাকাতেই থাকতেন এবং নদীপথে প্রচারে আসতেন। তাঁদের প্রচার যাত্রার নদীপথগুলো ছিলো, সুরমা, ধনু, গাগলা জুর, ব্রহ্মপুত্র, বংশী, মগরা, কংশ ও নিতাই প্রভৃতি। নদীর তীরের বাজারগুলোতে, বিভিন্ন স্থানের মেলায় তাঁরা প্রচার করতেন। তাঁদের প্রচার স্থানের নামগুলোতে দুর্গাপুর, ঘোষগাঁও, সোনাইকান্দা, গোয়াতলা, শেরপুর, জামালপুর, নেত্রকোনা, নারায়নডহর, টাঙ্গাইল, কিশোরগঞ্জ প্রভৃতির নাম পাওয়া যায়। ঢাকা থেকে নদীপথে দুর্গাপুর আসতে ১২/১৩ দিন সময় লাগত। যাত্রা ছিলো বিপদ সংকুল ও কষ্টকর। ১৮৭৩ সনেই দুর্গাপুরে গারোদের জন্য মিশন স্থাপনের কথা ছিলো। এইজন্যে গোয়ালপাড়া গারো মিশনের Rev. T.J. Keith এর কাছে একজন গারো প্রচারক ও একজন গারো শিক্ষক চাওয়া হয়েছিলো। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়ে ২জন গারোকে ঠিক করে রেখেছিলেন। কিন্তু শেষ মুহুর্তে একজনের পরিবার তাঁকে দূরে ছাড়তে চায়নি। ১৮৭২ সনের ২২শে জানুয়রি Rev. Ruprecht Bion না’মান তজু (রাধা নাথ ভৌমিক) নামক গারোকে ময়মনসিংহ শহরের গোলপুকুরে বাপ্তাইজ করেন। তিনি বঙ্গদেশের প্রথম গারো খ্রিষ্টান। ১৮৭৫ সনে দ্বিতীয় গারো আঙ্গারাতলীর (আইলতলী) রূপজান দারিংকে (গোবিন্দ দারিং) বাপ্তাইজ করা হয়। এই সনেই না’মান তজুকে (রাধা নাথ ভৌমিক) প্রচারক নিয়োগ করে ময়মনসিংহে রাখা হয়। ১৮৭৬ সনে রাধা নাথ ভৌমিক প্রচার করে বর্তমান গৌরীপুর উপজেলায় তাজপুর মাহুরীতে ৬/৭ জন গারোকে বাপ্তাইজ করে প্রথম গারো ম-লী স্থাপন করেন। পরে তাঁকে সাহায্য করতে ঢাকা থেকে মি. প্রসন্ন কুমার চক্রচর্তী সেখানে আসেন। ১৮৭৭ সনে বসন্ত রোগ এখানে মহামারী রূপে দেখা দেয়। অনেক গারো গ্রাম ত্যাগ করলে মণ্ডলী লুপ্ত হয়ে যায়।
পরবর্তীতে এ ম-লীর ২জন সদস্য জীবন সাংমাকে ঢাকার ভাওয়ালগড়ের উজ্জালবো গারো মণ্ডলীতে পাওয়া যায়। আরেকজন রামসিং সাংমাকে মলাজানী ম-লীতে পাওয়া যায়। ১৮৭৮ সনে জালশুকা রেল স্টেশনের নিকটবর্তী ধারারামপুরে বেশ কয়েকজন গারোকে বাপ্তাইজ করে ম-লী স্থাপন করেন। এই ম-লীর জামবাং বনোয়ারী পরবর্তী নাম চন্দ্র মোহন বনোয়ারী (কানাই সাংমার শ্বশুড়) ১৮৮১ সনে বিরিশিরিতে প্রচারক হয়ে আসেন। কামালের স্ত্রী গংজি খকসী গারো মহিলাদের মধ্যে বাইবেল জানা মহিলা। তিনি মহিলাদের মধ্যে কাজ করেন। ১৮৮০ সনে প্রচারক রাম দয়াল দাস ও রাধা নাথ ভৌমিখ প্রচারে এসে আগস্ট মাসে বিরিশিরি এলাকা গারো গ্রামগুলোর সন্ধান পান। তাঁদের লিখা অনুসারে ঐ বিরিশিরি বর্তমানে বিরিশিরি নয়, সোমেশ্বরী নদী থেকে ১ মাইল দক্ষিণে বিরিশিরি। তাঁদের খ্রিষ্টান হওয়ার ও শিক্ষালাভের আগ্রহ দেখে বিরিশিরিতে অবস্থান করার জন্য প্রচারক রাম দয়াল দাস, চন্দ্র মোহন বনোয়ারী ও শিক্ষক চন্দ্র নাথ পন্ডিত (বিশ্বাস) পাঠান। তারা প্রচার করেন ও শিক্ষা দেন। একরাতে গ্রামের প্রধান গারো (মোড়ল) যিশু খ্রিষ্টকে গৌরবময় চেহরায় দর্শন পান এবং শুনতে পান তাঁকে ছাড়া কোন পরিত্রান নাই। এই মোড়ল পরদিন নিজ গ্রাম ও পার্শ্ববর্তী গ্রামের লোকদের নিয়ে গারোদের পূজার বাশঁগুলো ভেঙে এনে প্রচারক রাম দয়াল দাসকে দেন এবং এগুলো দিয়ে রান্না করে খেতে বলেন।
চলবে…
‘১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার থকবিরিম-এর যুগপূর্তি উৎসব অনুষ্ঠান’
: এক এক করে বার বছরে পদার্পণ করলো গারো সাহিত্যের পত্রিকা ......বিস্তারিত
-
রাত পোহালেই উদযাপিত হতে যাচ্ছে গারো জনগোষ্ঠীর উৎসব ওয়ানগালা
: রাত পোহালেই উদযাপিত হতে যাচ্ছে গারো জনগোষ্ঠীর সামাজিক সাংস্কৃতিক ও...
-
আজ লেখক ও চিন্তক আলবার্ট মানকিন-এর স্মরণসভা ও স্মৃতিচারণ অনুষ্ঠান
: মধুপুর গড়াঞ্চলের আদিবাসী নেতা, চিন্তাবিদ, লেখক, সমাজকর্মী, এনজিও কর্মী আলবাট...
-
গুলশান বনানী ওয়ানগালা ২১ অক্টোবর শনিবার
: গুলশান বনানী ওয়ানগালা ২১ অক্টোবর শনিবার আদি সাংসারেক গারো জাতিগোষ্ঠীর...
-
১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার থকবিরিম-এর যুগপূর্তি উৎসব অনুষ্ঠান
: এক এক করে বার বছরে পদার্পণ করলো গারো সাহিত্যের পত্রিকা ...
-
রে রে : হায়রে আমার কাঞ্জিয়া ।। নীলু রুরাম
: সমর সাংমার রেরে নিয়েই শুরু করি তবে একটু আলাদা। আমাদের...
-
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের নিরাপদ ব্যবহার ।। জাডিল মৃ
: এক. সময় স্রোতের সাথে আবাহমান ছুটে চলা প্রযুক্তির উন্নতি, মানব...
‘রাত পোহালেই উদযাপিত হতে যাচ্ছে গারো জনগোষ্ঠীর উৎসব ওয়ানগালা’
: রাত পোহালেই উদযাপিত হতে যাচ্ছে গারো জনগোষ্ঠীর সামাজিক সাংস্কৃতিক ও......বিস্তারিত
‘১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার থকবিরিম-এর যুগপূর্তি উৎসব অনুষ্ঠান’
: এক এক করে বার বছরে পদার্পণ করলো গারো সাহিত্যের পত্রিকা ......বিস্তারিত