তবুও জীবন
রাস্তা দিয়ে চলতে গেলে মুখের উপর অশ্লীল ভাষা
ইচ্ছা কৃত ভাবে পেছন থেকে ধাক্কা
পাবলিক বাসে ওড়নার ফাঁক দিয়ে আলতো হস্ত স্পর্শ
এ কেমন পুরুষদের আচরণ ?
বিদ্যা অর্জনের জন্য যে ব্যাক্তির কাছে সরলতায় ছুটে আসি
বাবার মত শ্রদ্ধা সম্মান করে, বিশ্বাস ভরা অন্তর দিয়ে
পরিসংখ্যানের মত কঠিন গাণিতিক সূত্রগুলো জানতে চেষ্টা করি
সঠিক উত্তর তো দেয়না দেয় উল্টো করে খারাপ ইঙ্গিত
কামনার দৃষ্টিতে তাকিয়ে গায় অট্ট হাসির সঙ্গীত।
মাঝে মাঝে এই বিদ্যাপীঠের উপর চরম রাগ অভিমান হয়
কম্পিত হৃদয়ে মনে হয় শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠেও নরপশুদের চরম আড্ডখানা
মনুষ্যত্ব, বিবেক, বিশ্বাসের শিক্ষা যেন এখানে একদম মানা!
স্কুল-কোচিং এর পথেও বখাটের বিশ্রী চাহনি, প্রতিনিয়ত প্রেম নিবেদন
প্রতিবাদ করলেই ধর্ষণ, শ্বাসরুদ্ধ করে পাশবিক নির্যাতন
অনেক সময় লজ্জ্বা আর হিংস্র্রতা থেকে মুক্তি পেতে
ঘুমের ঔষধ কিংবা ফ্যানে ঝুলিয়ে করতে হয় আত্মহত্যা।
তবুএ জীবন চলছে এগিয়ে দিকে দিগন্তের পানে
সংগ্রামের তরী বেয়ে এক বুক আশার স্বপ্নকে নিয়ে …

সালাস মানখিনের আঁকা ছবি
মাতৃতান্ত্রিক ছোঁয়া
আমার চারপাশের আঙ্গিনায় আজও শুনতে পাই
মাতৃতান্ত্রিক নিয়ে অযথা কথা, দুটি জীবনের মাঝে বিচ্ছেদের প্রকট আর্তনাদ
দু পরিবারের রেষারেষি আর জামাই বউ যাওয়ার দর কষাকষি
হায়! মাতৃতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা
অতীতের মতো তোমাতে নেই আর পরিপূর্ন আস্থা ।
বড় অদ্ভুত আমাদের বর্তমান মন মানসিকতা
উচ্চ ডিগ্রি প্রাপ্ত ছেলে জামাই যেতে অপারগ
ক্যাম্পাসের বন্ধু মহল, শিক্ষিত সমাজে কীভাবে দাঁড়াবে
মেয়ের বাড়িতে ছেলে যোগ্য সম্মানে আসবে এটাই ছিল
অতীতের সামাজিকতা।
অথচ মাতৃতান্ত্রিকতাকে খণ্ডিত করতে কত প্রচেষ্টা, লেখালেখি
ফেইস বুকে অনবরত প্রচারনা
আমাদের সংস্কৃতি চিরাচরিত প্রথা ডিজিটালের ছোঁয়ায়
হারিয়ে যেতে বসেছে কিনা এটাই আমার চরম ভাবনা।
হাইরে আধুনিকতা উচ্চ ডিগ্রির বাহাদূরি
নিজ সংস্কৃতিকে টুকরো করে অন্যের সংস্কৃতিকে রপ্ত করা
কতইবা সম্মানের উপাধী
যা পূর্বে ছিল, যা আছে মেনে নিই নিরবধি!
দু’ দিনের জন্য পিতৃতান্ত্রিক উপাধী নিয়ে কি লাভ
অথচ মায়ের, স্ত্রীর অংশী পেতে কত করি দৌড় ঝাপ
অনেকের প্রশ্ন, জামাই গেলে শেষ ঠিকানা কোথায় ?
আমি বলি, শ্বশুর শাশুড়ি জামাই হিসাবে নয় ছেলের মর্যাদায় রাখবে যেথায়।
জয়ীতার পদতলে
সব কিছুর মাঝেও এগিয়ে চলেছে সংগ্রামের জীবন
রোদ, বৃষ্টি, অভাবÑঅনটন, সুখ, দুঃখ সবই যেন সাক্ষী
দিন যাপনের চ্যালেঞ্জপূর্ণ কঠিন তম পদ যাত্রায়।
চলার পথে দারিদ্রতা বাধা হয়ে নিশ্চিন্তে ঘুমুতে চায়
এগিয়ে যেতে দিতে চায় না ,বারবার পথ আটকে দেয়
সাফল্যের দ্বার প্রান্তের মূল্যবান চাবি জোর করে কেড়ে নেয় ।
মাঝে মাঝে পরিশ্রমের বিনিময়ে কিছু পাইনা
যাও পাই খুবই সামান্য, বেঁচে থাকার চাহিদা ও যেখানে নগন্য
আধুনিকতার সাথে তাল মিলাতে পারিনা, হোচট খাই
পকেট শূন্য বলে বন্ধুদের ফাস্ট ফুডে খাওয়াতে ও ভয়পাই ।
কৃপন, অসামাজিক, মফিজ, আবুল যাই বলুক আমায়
মোটেও কষ্ট পাইনা আমি, বরং ভিতরে খুব জেদ জাগে
মনে মনে ভাবি, আজকে শূন্য, রিক্ত দুঃখী আমি
কিন্তু কাল, পরশু…. নিশ্চত আমি থাকবো সবার আগে।
দামি পোশাক, সুগন্ধে ভরা কড়া পারফিউম কোনটাই নাই
আছে শুধু বাবাÑমার বিশাল স্বপ্ন, অকৃপন ভালবাসা
যাতে আমি শক্তি সাহস পাই, মনে জাগায় আশা ।
নিরাশার আঁধারকে ছুটি দিয়েছি অনেক দিন আগেই
পরিশ্রম আর বিশ্বাসকে সঙ্গে করে এগিয়ে চলছি সম্মুখে পানে
কঠিনতম বিপদের মুহূর্তে বিধাতাকে ডাকি ক্ষুদ্র মাধ্যম সুরের ধ্যানে।
স্মৃতিতে ইডেন কলেজ
তোমাতেই আমার বেড়ে ওঠা, জীবনের বৃদ্ধিতে তুমিই আলোর শিখর
আমার কবিতায়, গানের সুরে তুমি শক্তিদাতা
সারা বাংলাদেশর মেয়েদের সুশিক্ষায় দীক্ষিত করে
আলোক বর্তিকার মতো জ্বালিয়ে দিয়েছি তুমি হে মাতা!
তোমার বুকে সুবিশাল ক্যান্টিন, গ্রন্থাগার, হলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য
কতই না সুশোভিত অপরূপ সাজে সাজিয়েছ
বাংলার সব প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মেয়েদের
সাবলীল ভাবে তোমার স্নেহডোরে বেঁধেছো।
কত সময় পাড় করেছি তোমার স্নেহকূলের আশ্রয়ে থেকে
অবসরে আড্ডা দিয়ে, চটপটি ফুচকার জালে চোখের জল ফেলেছি
মাঝে মাঝে রাজনৈতিক দু’ তিনটা গ্রুপের সংর্ঘষে
তোমার ক্যাম্পাসের প্রাণকে ক্ষত বিক্ষত করতে দেখেছি।
ক্যারিয়ার গড়ার স্বপ্ন দেখেছি তোমারই ছত্র ছায়ায়
কখনো প্রশিক্ষক, কখনো শিক্ষক আর বড় কোন অফিসারের ভূমিকায়
সেই ছোট ছোট স্বপ্নকে ধারন করে চ্যালেঞ্জে পূর্ণ বাঁধা বিঘ্ন পেরিয়ে
প্রতিষ্ঠিত নারী হিসাবে তোমার যোগ্য সন্তান রূপে কর্মরত আছি নিজ এলাকায়।
অনিন্দিতা, অনন্যা, সালমার মতো অবুঝ শিশুদের প্রাণ বাঁচিয়েছ
কত প্ল্যাকার্ড, অনুদান বাক্স নিয়ে ডিপার্টমেন্ট কিংবা গেইটে
সাহায্যের জন্য দ্বার খুলেছ।
শত মায়ের করুন আর্তনাদ তোমার হস্ত স্পর্শে মুছে দিয়েছ।
সারা বাংলাদেশের একমাত্র শ্রেষ্ঠ মহিলা বিদ্যাপীঠের আসনে ভূষিত তুমি
স্পীকার, মন্ত্রী, উপমন্ত্রী, সবই তোমারই হাতে গড়েছ সুনিপুন কারুকার্যে
আজ তাঁরা দেশের কল্যানে নারী জাগরনের প্রতিষ্ঠা কল্পে
তোমার আর্দশ শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে শহর থেকে গ্রামে গঞ্জে।
দুর্নীতির কড়াল থাবা
দূর্নীতির কড়াল থাবার গ্রাসে বড্ড অতিষ্ট, অসহ্য, জীবন যাপন
আমাদের সমাজ, সংস্কৃতি অফিস আদালত সর্বক্ষেত্রে দূর্নীতির দাপট
কোথাও সততার দেখা মেলেনা, বড় অদ্ভুত থাবার প্রকারভেদ
যার কারণে জাতিতে দেশে-দেশান্তরে জটিল ভেদাভেদ।
বাস্তবতায় দু পা ফেললে কত চিত্র দেখি প্রতিনিয়ত
মনের অজান্তেই মনের ভিতর হু হু করে চোখের জল ফেলি
মাত্রার বাইরে বেড়ে গেছে দুর্নীতির শাখা-প্রশাখা
মনুষ্যত্ব আর বিবেকের সাথে মাঝে মধ্যে যুদ্ধে খেলি।
সততার স্থানেও হাজারো বাধা এসে নিঃশেষ করে দিতে চায়
জীবনের শেষটুকু সঞ্চয় কেড়ে নিয়ে না জানি কত সুখ পায়!
অক্টোপাসের মত চারদিকে ঘিরে রেখেছে অনবরত
কড়াল থাবার গ্রাসে ক্ষত বিক্ষত হচ্ছে প্রতিনিয়ত।
টাকা বিহীন ফাইল পত্র বছরের পর বছর পড়ে থাকে
টেবিলের এক কোনে অযত্ন অবহেলার পাত্র হয়ে
টাকা ওয়ালাদের ফাইল নিমিষেই বদল হয়ে যায়
ছলে-বলে, কৌশলে, কিঞ্চিত সম্মানী দিয়ে….
চাকরির আবেদনেও পূর্ব নির্ধারিত প্রার্থী! কিসের প্রয়োজন
ইন্টারভিউ, ভাইভা বায়োডাটা সংগ্রহ
শুধু নিয়ম রক্ষা আর প্রার্থী বাছাইয়ের যুদ্ধ বিগ্রহ!
শিক্ষাঙ্গনের শৃংখলা নিয়ম প্রতিষ্ঠা করতেও সর্বস্ব হতে হয় অনেককে
পরীক্ষার মেয়াদ থাকলেও মেয়াদ উত্তীর্ণ সাটিফিকেট প্রদান
অভিভাবক ছাত্র হয়রানি অনবরত হতে হয় শিক্ষাঙ্গনে
প্রশ্ন জাগে মনে এটাই কি খ্রিস্টান সমাজের সম্মান!
বিলীন হয়ে যাওয়ার বাক্য
সময়ের স্রোতে বিলীনের পথে সম্পর্কের বোনা সুনিপুন জাল
স্বার্থপরতা, বিভেদ, বিচ্ছেদের খোলসে আবৃত সহজ সরল মন
আত্মকেন্দ্রিকতায় পরিপূর্ণ আধুনিক জীবন যাপন
জটিল কুটিলতায় কুৎসা রটানো ঘন্টার পর ঘন্টা আলাপন।
অজ্ঞতার দুর্বলতাকে সম্বল করে অন্ধকারে ঢিল ছোড়া
অনন্য মন্ত্রনাদাতার ভূমিকায় স্ব-ইচ্ছায় দায়িত্ব পালন
রক্তের বন্ধনকে ছেদ করে বহুদিনের জেদকে মনে প্রানে লালন
দাম্ভিকতায় নির্বিঘ্নে দু পায়ে চলন…..
অন্যকে ঠকিয়ে কৌশলে জয়ের মালা ছিনিয়ে আনা
পায়ের তলায় পিষে দুমরে মুছরে ফেলে দিয়ে
আধমরা ভাবে রাস্তায় ছুড়ে ফেলে কি হবে জানি না
মহত্বের কাজ দেখানো একটু ও আমি মানি না।
টানা পোড়ন লোক লজ্জ্বার আড়ালেই মিথ্যের গুণকীর্তন
মুখোশ পড়ে অভিনয়ের পাঠগুলো একটার পর একটা রপ্ত করা
ভালোবাসার আবেশে পাশে একটু দাঁড়ানোর ভান
আচরনের দিক বেদিক হলেই কটুক্তি ছোড়ে বলে বংশের মান!
হারানো স্মৃতি ফেলে আসা দিনগুলি হাতছানি ডাকে বারবার
স্মৃতির অতল গহবরে মাঝে মধ্যে ডুব দিয়ে সাঁতরাতে থাকি
প্রাণ পনে বাঁচার জন্য চেষ্টার ত্রুটি নেই কূলের দেখা পাইনা
এদিকে নিন্দুকের বাক্যও মাঝে মাঝে সয় না!
স্মৃতিতে তুমি
তুমি নেই বলেই আজ নেতৃত্বের বড্ড অভাব ভেদাভেদ ভরপুর জীবন
প্রতি পদে পদে তোমার শূন্যতা অনুভব করি
কত আপন আর আন্তরিক ছিলে জনগনের সার্বিক কাজে
ব্যস্ততম সময় অন্যের কল্যাণে কাটিয়েছ সকাল সন্ধ্যা সাঝে।
নারীর অধিকার আদায়ে যথেষ্ট সোচ্চার ও প্রতিবাদী তুমি
বয়স্ক ভাতা, বিধভা ভাতা দিতে কুণ্ঠিত বোধ করোনি
অন্যায়কে চরম ঘৃনায় থুতু ফেলে পায়ের তলায় রেখেছ
গরীব দুঃখীদের পাশে অবিরত সময় কাটিয়েছ।
হতাশার শব্দ পরিহার করে আত্মবিশ্বাস ধারন করেছ সর্বদা
কৌশলের ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন করে স্বাবলম্বী হয়েছো
ছোটদের পরম স্নেহ কোলে তুলে নিয়ে আদর করেছ
নিজেকে শূন্য করে অপরকে ভরিয়ে দিয়েছ।
মাঝে মাঝে তোমাকে খুব অনুভব করি ঘটে যাওয়া দুঃসময় গুলোতে
তুমি থাকলে প্রতিবাদ করতে কিংবা পাশে দাঁড়াতে
এটার পর এটা অন্যায়ের উপযুক্ত জবাব দিয়ে
বিপদ গ্রস্থদের আলোর পথে নিয়ে আসতে!
দারিদ্রতা আর অভাব তোমার জীবনটাকে ছাড়খার করতে চেয়েছিল
কিন্তু তোমার দৃঢ়তার জোরে বিন্দু মাত্র ছুঁতে পারেনি তোমার সুন্দর সংসারকে
পরম যত্নে পরিবারকে আগলে রেখেছিলে
তোমার অন্তিম সময় উপস্থিত হয়তো তুমি আগেই জেনেছিলে!
লেখক পরিচিতি
লিপা চিসিমের ১৯৮৬ সালের ২৮ নভেম্বর বারমারী মিশনারী হাসপাতালে জন্ম গ্রহন করেন। পিতা -প্রমোদ রেমা (অবসর প্রাপ্ত) মাতা-লবদিনী চিসিম (শিক্ষকা) মরিয়ম নগর প্রাথমিক বিদ্যালয়। ইডেন মহিলা কলেজ ঢাকা থেকে সমাজকর্মে অনার্স, মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেছেন।পারিবারিক জীবনে বিবাহিত। স্বামী- মিন্টু ম্র্রং সিনিয়র কর্মকর্তা হিসেবে পারটেক্স বোর্ড মিলস আম্বার গ্রুপ-এ কর্মরত আছেন। একমাত্র ছেলে মেঘ মার্ক চিসিম।
লিপা চিসিমের লেখালেখির শুরু ১৯৯৭ সালে স্কুলের বার্ষিক পত্রিকা বর্নালির মাধ্যমে প্রথম কবিতা “২১ ফেব্রুয়ারি” প্রকাশিত হয়। এরপর ছাত্রাবস্থায় ব্রিংনি বিবাল, ছাদাম্বে, চিরিং প্রত্রিকায় নিয়মিত লিখেছেন। ২০০৫ খ্রি. এগারো জন গারো কবির কবিতার সংকলন “জ্যোৎস্না নেই পূর্নিমা নেই” প্রকাশিত হয়।
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত বেগম রোকেয়া দিবস ২০১৭ উপলক্ষে শিক্ষা ও চাকুরি ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনকারী নারী ক্যাটাগরিতে উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ জয়িতা হিসাবে সম্মাননা লাভ করেন লিপা চিসিম। বর্তমানে তিনি সীমান্ত মডেল কলেজে সমাজকর্ম বিভাগে প্রভাষক হিসাবে কর্মরত রয়েছেন।
‘১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার থকবিরিম-এর যুগপূর্তি উৎসব অনুষ্ঠান’
: এক এক করে বার বছরে পদার্পণ করলো গারো সাহিত্যের পত্রিকা ......বিস্তারিত
-
রাত পোহালেই উদযাপিত হতে যাচ্ছে গারো জনগোষ্ঠীর উৎসব ওয়ানগালা
: রাত পোহালেই উদযাপিত হতে যাচ্ছে গারো জনগোষ্ঠীর সামাজিক সাংস্কৃতিক ও...
-
আজ লেখক ও চিন্তক আলবার্ট মানকিন-এর স্মরণসভা ও স্মৃতিচারণ অনুষ্ঠান
: মধুপুর গড়াঞ্চলের আদিবাসী নেতা, চিন্তাবিদ, লেখক, সমাজকর্মী, এনজিও কর্মী আলবাট...
-
গুলশান বনানী ওয়ানগালা ২১ অক্টোবর শনিবার
: গুলশান বনানী ওয়ানগালা ২১ অক্টোবর শনিবার আদি সাংসারেক গারো জাতিগোষ্ঠীর...
-
১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার থকবিরিম-এর যুগপূর্তি উৎসব অনুষ্ঠান
: এক এক করে বার বছরে পদার্পণ করলো গারো সাহিত্যের পত্রিকা ...
-
রে রে : হায়রে আমার কাঞ্জিয়া ।। নীলু রুরাম
: সমর সাংমার রেরে নিয়েই শুরু করি তবে একটু আলাদা। আমাদের...
-
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের নিরাপদ ব্যবহার ।। জাডিল মৃ
: এক. সময় স্রোতের সাথে আবাহমান ছুটে চলা প্রযুক্তির উন্নতি, মানব...
‘রাত পোহালেই উদযাপিত হতে যাচ্ছে গারো জনগোষ্ঠীর উৎসব ওয়ানগালা’
: রাত পোহালেই উদযাপিত হতে যাচ্ছে গারো জনগোষ্ঠীর সামাজিক সাংস্কৃতিক ও......বিস্তারিত
‘১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার থকবিরিম-এর যুগপূর্তি উৎসব অনুষ্ঠান’
: এক এক করে বার বছরে পদার্পণ করলো গারো সাহিত্যের পত্রিকা ......বিস্তারিত